নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পিতাপুত্রের টাকা পাচার
বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সরকারি কলেজের দাপুটে শিক্ষক মহোদয়দের অনৈতিক কার্যকলাপ
ত্রাণ নিয়ে মানুষ ছুটছে টিএসসিতে
ভারতের বাঁধ ভাঙা পানিতে ডুবছে গ্রামের পর গ্রাম
বন্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশ–ভারতের নতুন ব্যবস্থার প্রস্তাব: প্রধান উপদেষ্টার
২১ দশমিক ৬ শতাংশ টাওয়ার অচল
চট্টগ্রামের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
এলপিজিতে ১০০-২০০ টাকা বেশি নেওয়ার খবর পাচ্ছি: প্রতিমন্ত্রী
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, যেখানেই খোঁজ নিচ্ছি সেখানেই এলপিজি গ্যাসের ১০০ থেকে ২০০ টাকা বেশি দাম পাচ্ছি। যে কোনো মূল্যে ন্যায্য দামে এলপিজি ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
রোববার রাজধানীর একটি সেমিনারে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) আয়োজিত ওই সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন।
নসরুল হামিদ বলেন, ২০০৯ সালে দেশে বছরে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) ব্যবহার ছিল মাত্র ৪৭ হাজার মেট্রিক টন। বর্তমানে বছরে এলপিজির ব্যবহার সাড়ে ১৪ লাখ মেট্রিক টনের বেশি। তাই এলপিজির ব্যবহারে যুগোপযোগী বা আধুনিক নীতিমালা জরুরি।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, এলপিজি কোথায় ব্যবহৃত হবে তার একটি গাইডলাইন থাকা দরকার। যত্রতত্র যাতে এলপিজির স্টেশন না বসতে পারে, তার জন্য নীতিমালা থাকা দরকার। আমাদের দেশ উন্নয়ন হচ্ছে, এখন এসব বিষয়ে দেখা দরকার। রেগুলেটরকে জনগণের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, ডিলারশিপ নিয়োগের ক্ষেত্রে এলপিজি অপারেটরদের নজরদারি থাকা দরকার। ডিলারের উপ-ডিলার, তার পর খুচরা বিক্রেতা এভাবে কয়েক হাত ঘুরে দাম বেড়ে যাচ্ছে। বিইআরসি নজরদারি করছে, অপরেটরদেরকও দায়িত্ব নিতে হবে। দরকার পড়লে, লাইসেন্স বাতিলের ব্যবস্থা থাকতে পারে বিইআরসির।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।