নিউজ ডেক্স
আরও খবর
চাটমোহরে ছাত্রদল নেতা গুলিবিদ্ধ, কাটা হয়েছে পায়ের রগ
দেশ গঠনের বার্তা দেবেন তারেক রহমান
যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে: মুজিবুর রহমান
খালেদা জিয়াকে শিগগিরই বিদেশে নেওয়া হবে : মির্জা ফখরুল
বগুড়ায় শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ১০১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
গফরগাঁওয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুবদলের ২ কর্মী নিহত
আমার ছেলে যেন এমনই সাধারণ থাকে: আসিফের বাবা
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে চিকিৎসকরা উদ্বিগ্ন: ফখরুল
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে তার চিকিৎসকরা উদ্বিগ্ন বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে আবারও দাবি তুলেছেন তিনি।
শনিবার সকালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর ৫৪তম জন্মবার্ষিকীতে বনানীতে তার কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, সুচিকিৎসার জন্য তাকে বাইরে যাওয়ার ব্যবস্থা করুন। অন্যথায় গণতন্ত্র মুক্তির জন্য যে আন্দোলন চলছে একদফা দাবির, সেই দাবি আদায় করেই জনগণ একটি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশনেত্রীকে মুক্ত করবে। তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে দীর্ঘ ছয় বছর ধরে মিথ্যা মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে। পরশু দিন অত্যন্ত অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে গেছেন। তার চিকিৎসায় মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। ডাক্তাররা তাকে নিয়ে উদ্বিগ্ন। সে জন্য অবিলম্বে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, দুর্ভাগ্য আমাদের আজ একটি কুচক্রীমহল দীর্ঘদিন ধরে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। তারা একইভাবে এই পরিবারটিকে নির্মূল করার চেষ্টা করছে। তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে বিদেশে নির্বাসিত করেছে। এমনকি তার অরাজনৈতিক স্ত্রী তাকেও একটি মিথ্যা মামলায় তিন বছর সাজা দিয়েছে।
জিয়াউর রহমানের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে স্মরণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, কোকো অসাধারণ মেধাবী ক্রীড়া সংগঠক ছিলেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের যে অবস্থান তার ভিত্তি স্থাপন করেছেন তিনি। অতি অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের ক্রিকেটকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেন তিনি। তাকে ওয়ান ইলেভেনের সময় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়। পরে তিনি যখন বিদেশ যান, সেখানেও একইভাবে তার ওপর নির্যাতন চালানো হয়। যার ফলে তিনি প্রায় বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করেন।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।