নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিচার বিভাগ থেকে যেন কোনো অবিচার না হয় : আইন উপদেষ্টা
গার্মেন্টস খাতে অস্থিতিশীলতায় প্রতিবেশী দেশের ইন্ধন: শ্রম সচিব
হত্যাকারীদের গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে রেখে ভালো কিছু সম্ভব না: মির্জা ফখরুল
পিতাপুত্রের টাকা পাচার
বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সরকারি কলেজের দাপুটে শিক্ষক মহোদয়দের অনৈতিক কার্যকলাপ
ত্রাণ নিয়ে মানুষ ছুটছে টিএসসিতে
ভারতের বাঁধ ভাঙা পানিতে ডুবছে গ্রামের পর গ্রাম
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তারেক-জোবায়দার বিচার শুরু
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. আছাদুজ্জামান আজ বৃহস্পতিবার এই আদেশ দেন। এর মধ্য দিয়ে এই মামলার বিচারকাজ শুরু হলো।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মোশাররফ হোসেন জানান, মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শুরুর জন্য আগামী ১৬ মে তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।
তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের পক্ষে আদালতে আইনজীবী নিয়োগের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছিলেন আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার। তারেক-জোবায়দা পলাতক থাকায় আবেদনটি আজ নাকচ করেন আদালত।
মামলায় গত ৫ জানুয়ারি তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছিলেন। গত বছরের ১ নভেম্বর তাদের বিরুদ্ধে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন।
আইনজীবী ও আদালত সূত্র জানিয়েছে, সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জোবায়দা রহমান ও তার মা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক। পরের বছর তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
তারেক ও জোবায়দা ২০০৮ সাল থেকে লন্ডনে রয়েছেন। ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কাফরুল থানায় তারেক, তার স্ত্রী জোবায়দা ও শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে অবৈধ উপায়ে ৪ কোটি ৮২ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ২ কোটি ১৬ লাখ টাকার তথ্য গোপনের অভিযোগে মামলাটি করে দুর্নীতি দমন সংস্থা।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ২০০৯ সালের ৩১ মার্চ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে ৩ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তবে ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম প্রত্যাহার করা হয়। এর আগে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয় তারেক রহমানের। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলাসহ আরও দুটি মামলায় তাকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।