
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

৪৮ ঘণ্টায় ১০০-র বেশি কম্পন, বড় ভূমিকম্পের আশঙ্কা

আমেরিকা দখল কেন অসম্ভব?

ইউক্রেনে শতাধিক ড্রোন হামলা চালাল রাশিয়া

ইসরাইলের হামলায় গাজায় নিহত আরও ৮৮

ইসরায়েলের কাছে ৮ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র

ট্রাম্পের শাসনামলে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ় করতে আগ্রহী ভারত

শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ ও চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন প্রসঙ্গে ভারত
প্রিগোজিনের বিমান বিধ্বস্তের সময় পুতিন কোথায় ছিলেন?

ভাড়াটে যোদ্ধা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিনকে বহনকারী ব্যক্তিগত বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তখন দেশটির পশ্চিমে ইউক্রেনের সীমান্তবর্তী কুরস্ক অঞ্চলে এক সামরিক অনুষ্ঠানে ছিলেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
সেখানে জার্মানির নাৎসি বাহিনীর বিরুদ্ধে তৎকালীন সোভিয়েত বাহিনীর ঐতিহাসিক 'কুরস্ক যুদ্ধে'র ৮০তম বার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছিলেন তিনি। ১৯৪৩ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে এ অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ ট্যাংকযুদ্ধ হয়।
আরও পড়ুন প্রিগোজিনকে বহনকারী বিমানটিতে আসলে কী ঘটেছিল?
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট পুতিন তার বক্তব্যে প্রতিবেশী ইউক্রেনে 'বিশেষ অভিযানের' পক্ষে কথা বলছিলেন। সেই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে তিনি পুরস্কার বিতরণও করেন।
অনুষ্ঠানে ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, আজ যুদ্ধের সব ভার তাদের ওপর, যারা সম্মুখযুদ্ধে আছেন। আমাদের সব যোদ্ধা সাহসের সঙ্গে লড়াই করছেন। মাতৃভূমির প্রতি ভক্তি রেখে বিশেষ সামরিক অভিযানে যারা অংশ নিচ্ছেন তারা সামরিক বাহিনীর একতার প্রতি অনুগত থাকবেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গতকাল সন্ধ্যায় পুতিনের বক্তব্য রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন রাশিয়া টোয়েন্টিফোরের সেই সংবাদ বুলেটিনে মস্কোর উত্তরে তিভার অঞ্চলে বিমান বিধ্বস্তের সংবাদ প্রচার করা হয়। সেই বিমানে যাত্রীদের মধ্যে ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিনও ছিলেন বলে জানানো হয়।
প্রতিবেদন অনুসারে, ইমব্রায় উড়োজাহাজটি সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে উড়াল দিয়ে মস্কোর দিকে আসার সময় তিভার অঞ্চলে খুজেনকিনো গ্রামে বিধ্বস্ত হয়।
রুশ রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে বলা হয়, উড়োজাহাজে থাকা ৩ ক্রুসহ ১০ জন সবাই নিহত হয়েছেন।
এর আগে দিনের শুরুতে প্রেসিডেন্ট পুতিন দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠেয় ব্রিকস সম্মেলনে ভিডিও বক্তব্য দেন। সে বক্তব্যে তিনি 'পশ্চিমের দেশগুলোর পরিচালিত যুদ্ধের' সমাপ্তি টানতে মস্কো ইউক্রেনে অভিযান চালিয়েছে বলে দাবি করেন।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।