
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নির্বাচনের সময় বিদেশিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতিসংঘ প্রতিনিধির অনুরোধ

তথ্য অধিকার আইন সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

এলপিজিতে ১০০-২০০ টাকা বেশি নেওয়ার খবর পাচ্ছি: প্রতিমন্ত্রী

খননে গচ্চা ৭৬৩ কোটি টাকা

মার্কিন ভিসানীতি প্রয়োগে তোলপাড় সর্বত্র

‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় মানবতা কোথায় ছিল’

ভোক্তা অধিদপ্তরের তদারকি: বিভিন্ন অনিয়মে ৮৬টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বুয়েটের ফারদিন হত্যা মামলা অধিকতর তদন্তের নির্দেশ সিআইডিকে

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলা অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শান্ত ইসলাম মল্লিকের আদালত বাদীর নারাজি গ্রহণ করে এ নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) আগামী ২৪ মে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য করেন।
রিট আবেদনে ফারদিন হত্যা মামলার বাদী কাজী নূরউদ্দিন বলেন, তদন্ত কর্মকর্তা মামলাটি সঠিকভাবে তদন্ত করেননি। তদন্তকারী কর্মকর্তা অভিযুক্তদের পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।
অনাস্থা আবেদনে তাই তিনি তদন্ত প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেন এবং তার ছেলের হত্যার আরও তদন্তের দাবি জানান।
ফারদিন হত্যা মামলায় গত ৬ ফেব্রুয়ারি আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছিল তদন্তকারী সংস্থা ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ফারদিন আত্মহত্যা করেছেন। ঘটনার সঙ্গে কোনো সংশ্লিষ্টতা না পাওয়ায় চূড়ান্ত প্রতিবেদনে ফারদিনের বন্ধু আয়াতুল্লাহ বুশরাকে মামলা থেকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়।
বুয়েট ক্যাম্পাসে যাওয়ার কথা বলে গত বছরের ৪ নভেম্বর রাজধানীর ডেমরার কোনাপাড়ার বাসা থেকে বের হন ফারদিন। পরদিন সকালে তাঁর পরীক্ষা ছিল। তবে তিনি পরীক্ষায় অংশ নেননি। তাঁর মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। পরে ৫ নভেম্বর রামপুরা থানায় জিডি করেন ফারদিনের বাবা কাজী নূর উদ্দিন। নিখোঁজের তিন দিন পর ৭ নভেম্বর বিকেলে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিনের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ।
মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ফারদিনের বাবা হত্যা মামলা করেন। মামলায় ছেলের বন্ধু বুশরাকে আসামি করেন তিনি। এ মামলায় বুশরাকে গ্রেপ্তার করে পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়। প্রায় তিন মাস পর গত ৮ জানুয়ারি বুশরা জামিনে মুক্তি পান।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।