
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে যুদ্ধ-পরিস্থিতির মতো সতর্ক থাকতে বললেন ড. ইউনূস

কারাগারে থাকা সাবেক মন্ত্রীর স্ট্যাটাস ‘ভাইরাল’যা বলল কারা অধিদপ্তর

যে কারণে ভারতকে আর ছাড় দেবে না বিজিবি

সীমান্ত হত্যা বন্ধে যে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে বাংলাদেশ!

সাবেক ২ নির্বাহী প্রকৌশলীসহ ১৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল কোথায়!

ইরান দূতাবাসের ঢাকায় ‘দেশে নয়া ইসলামি সভ্যতা গঠনের প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে জনকূটনীতি

শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগব্যবস্থা, অবকাঠামো, বিনিয়োগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি থেকে শুরু করে জীবনমানের প্রতিটি সূচকে অগ্রগতির কারণে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের একটি রোল মডেল।
এ কারণে জনগণের প্রত্যাশাও বেড়েছে বহুগুণ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি ও উদ্ভাবনী বাংলাদেশ। এ ঘোষণার পর ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেছে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশে বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি, রপ্তানি বাড়ানো, মানবসম্পদের বাজার সম্প্রসারণসহ বহির্বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তথা ইমেজ বিল্ডিংয়ের কাজটি সাফল্যের সঙ্গে চলমান রেখেছে।
জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি ও উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে আধুনিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার মাধ্যমে মানুষের সক্ষমতা ও জ্ঞানকে পূর্ণ ব্যবহারিক প্রজ্ঞায় পৌঁছে দেওয়া সম্ভব। আর সে লক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অর্থনৈতিক কূটনীতি ও জনকূটনীতি অনুবিভাগসহ সব অনুবিভাগের কার্যক্রমকে আরও আধুনিক ও সময়োচিত করে পরিচালনা করছে।
অর্থনৈতিক কূটনীতি ও জনকূটনীতি আধুনিক পররাষ্ট্র কৌশলের ফোকাসিং পয়েন্ট, যা সরকারের উন্নয়ন রোডম্যাপকে প্রাধান্য দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে। বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং বহির্বিশ্বের কাছে দেশের ইমেজ বিল্ডিংয়ের কাজটি অর্থনৈতিক কূটনীতি ও জনকূটনীতি অনুবিভাগ করছে।
জনকূটনীতি বহুমুখী কাজের মাধ্যমে কূটনীতির মতো বিশেষায়িত একটি বিষয়কে জনসাধারণের কাছে এনে সরকারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে ইতিবাচক জনমত তৈরিতে সচেষ্ট রয়েছে।
বিভিন্ন প্রকাশনার মাধ্যমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম, দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও সক্ষমতা সম্পর্কে প্রচারণা চালানো, অর্থনৈতিক কূটনীতির সম্পূরক কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করা, গণমাধ্যমের জন্য নিয়মিত ব্রিফিং আয়োজন করার মাধ্যমে সঠিক তথ্য তুলে ধরা, গুজব প্রতিরোধ করা, দেশীয় ও বিদেশি গণমাধ্যম ও কূটনৈতিক প্রতিবেদকদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষার মাধ্যমে সরকারের অবস্থান সম্পর্কে গণমাধ্যমকে অবহিত রাখা ও আস্থায় আনা জনকূটনীতির কাজের অংশ।
বহির্বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নীতিনির্ধারক বা গুরুত্বপূর্ণ মিডিয়া ব্যক্তিত্বদের এদেশে আমন্ত্রণ জানিয়ে এবং ইতিবাচকভাবে দেশকে তাদের সামনে তুলে ধরাও জনকূটনীতির দায়িত্বের অংশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নীতি ও আদর্শকে বৃহত্তর আন্তর্জাতিক পরিসরে ছড়িয়ে দেওয়া জনকূটনীতি অনুবিভাগের আরও একটি উল্লেখযোগ্য কাজ।
আমরা জানি, এ সময়ে বহুল আলোচিত বিষয় ‘স্মার্ট বাংলাদেশ। গত বছর ১২ ডিসেম্বর ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিলেন ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের। এর আগে সরকার ২০২১ সালের মধ্যেই ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গঠনের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা এখন দৃশ্যমান।
এ ডিজিটাল বাংলাদেশই বদলে দিয়েছে দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির গতিপথ, দেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে। ২০৪১ সাল সামনে রেখে এখন নতুন চ্যালেঞ্জ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার। এ স্মার্ট বাংলাদেশ সহজ করবে মানুষের জীবনযাত্রা, হাতের মুঠোয় থাকবে সবকিছু।
২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরকার চারটি ভিত্তি নির্ধারণ করেছেন-স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট সমাজ, স্মার্ট অর্থনীতি ও স্মার্ট সরকার। এ বার্তাটিই গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন প্রকাশনা, সেমিনার, ওয়ার্কশপের মাধ্যমে বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার কাজটি করে থাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, তথা জনকূটনীতি (পাবলিক ডিপ্লোম্যাসি) অনুবিভাগ।
স্মার্ট অর্থনীতির অংশ হিসাবে বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং রপ্তানির কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে (মেইড ইন বাংলাদেশ পলিসি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অর্থনীতি কূটনীতি ও জনকূটনীতি অনুবিভাগ কার্যক্রম পরিচালনা করছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে বাণিজ্য প্রসার, অধিকতর বিনিয়োগ আকর্ষণ, নতুন নতুন প্রযুক্তি আমদানি, বিপুল রেমিট্যান্স আয় এবং দেশের অব্যাহত উন্নয়ন কাজ এগিয়ে নিতে সামগ্রিক কূটনীতির প্রয়োজন অনস্বীকার্য।
আর এ লক্ষ্যে সরকার অর্থনৈতিক কূটনীতি ও জনকূটনীতির ওপর বেশি জোর দিয়েছে। সময়োচিত করে অর্থনৈতিক কূটনীতি ও জনকূটনীতিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দক্ষ জনবল দিয়ে পরিচালনা করছে।
বিশেষ করে অর্থনৈতিক কূটনীতির মূল লক্ষ্য হলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত ২০৪১ সালের ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা, প্রবাসীদের বিনিয়োগে উৎসাহিত করা, বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করা এবং বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি বাড়ানোর মাধ্যমে অর্থনীতিকে আরও গতিময় করা, সর্বোৎকৃষ্ট সেবাদানের মাধ্যমে সবার আস্থা অর্জন করা। এসব লক্ষ্য সামনে রেখে পরিচালিত হচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক কূটনীতি।
বাংলাদেশের সাফল্যের দিকগুলো প্রচার করে উন্নত ভাবমূর্তি অর্জন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতির মূল লক্ষ্য। দেশের ইতিবাচক দিকগুলো বিশ্ববাসীর কাছে ব্যাপকভাবে তুলে ধরা এবং দেশবিরোধী নেতিবাচক প্রচার-প্রচারণা বন্ধ করাও জনকূটনীতির অন্যতম কাজ। দেশে বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি, রপ্তানির প্রবৃদ্ধিসহ রপ্তানি পণ্যের ডাইভারসিফিকেশন বা বহুমুখীকরণের প্রচারেও এ অনুবিভাগ অবদান রাখছে।
একইসঙ্গে এর কাজ হচ্ছে সরকারের উন্নয়ন রোডম্যাপ তথা মিশন-ভিশনগুলো বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরা, যাতে বহির্বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ইমেজ উন্নত হয়। ২০৪১ সালের উন্নত ও ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের মিশন-ভিশনকে বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরার কার্যক্রমটিও জনকূটনীতি অনুবিভাগ নিষ্ঠার সঙ্গে করছে। দেশের অর্থনীতি গতিশীল। অন্য যে কোনো দেশের তুলনায় বাংলাদেশে বিনিয়োগের পর রিটার্ন আসে দ্রুত। রিটার্ন অব ইনভেস্টমেন্টের ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশ থেকে বাংলাদেশ তুলনামূলক ভালো অবস্থানে রয়েছে।
বহির্বিশ্বের কাছে বিনিয়োগের এ বার্তাটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগ মূলধারার গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম (ফেসবুক পেজ ও টুইটার) এবং পাবলিকেশনের মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা করছে। জনকূটনীতি অনুবিভাগ সরকার তথা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাফল্যগুলো তাৎক্ষণিক সামাজিক যোগাযোগের (ফেসবুক পেজ ও টুইটার) মাধ্যমে বিশ্ববাসীকে অবহিত করার মাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিতকল্পে কাজ করছে।
দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরার জন্য আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোয় এবং অনলাইন মিডিয়ায় নিয়মিত তথ্যবহুল সংবাদ, প্রবন্ধ, ফিচার, ক্রোড়পত্র ও নিবন্ধ প্রকাশের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে অসত্য ও অপপ্রচারমূলক সংবাদ/প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে এ অনুবিভাগ এসব প্রতিবেদনের বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যবহুল প্রতিবাদলিপি প্রেরণ করে থাকে, যা ওইসব গণমাধ্যমে প্রকাশ বা প্রচার করা হয়ে থাকে।
এছাড়া জনকূটনীতি বিভাগ তার নানাবিধ প্রকাশনার মাধ্যমেও এ কাজটি করছে। বিশেষ করে ‘ফরেন অফিস ব্রিফিং নোটস’ এবং ‘বাংলাদেশ রাইজিং’ নামে দুটি প্রকাশনা নিয়মিতভাবে প্রকাশ এবং বিদেশস্থ মিশনগুলোর কাছে প্রেরণ করছে।
বাংলাদেশের অর্জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মত্যাগ, গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম, ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার অর্জনের জন্য ত্যাগ, ধর্মীয় সহিষ্ণুতা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, বিনিয়োগের সুযোগ ও পরিবেশ, উন্নত অবকাঠামো, বিশাল কর্মক্ষম ও দক্ষ যুবসমাজ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সক্ষমতা ইত্যাদি, অর্থাৎ বাংলাদেশকে সম্ভাবনার অর্থনীতি হিসাবে বহির্বিশ্বে জানান দেওয়ার কাজটি দীর্ঘদিন ধরে জনকূটনীতি করে আসছে।
বিদেশে বাংলাদেশের সামগ্রিক ভাবমূর্তি সমুন্নতকরণ এবং জাতীয় সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে সাংস্কৃতিক কূটনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করাও জনকূটনীতি অনুবিভাগের কার্যপরিধির অন্তর্ভুক্ত।
আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে জনকূটনীতি অনুবিভাগ মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক বিশেষ কার্যাবলি ও উল্লেখযোগ্য ইস্যু গণমাধ্যমকর্মীদের মাধ্যমে দেশের জনগণ ও বিশ্ববাসীর সামনে তুলে আনতে রুটিনমাফিক সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিং করছে।
সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিং মন্ত্রণালয়কে গণমাধ্যমের মাধ্যমে জনগণের কাছে নিয়ে এসেছে। জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করছেন।
যে কোনো দেশে উন্নয়ন ও অগ্রগতি এবং বিদেশি বিনিয়োগের অন্যতম শর্ত হলো স্থিতিশীল রাজনীতি। বিগত দেড় দশ বাংলাদেশের রাজনীতি স্থিতিশীল রয়েছে। আর এ বিষয়টি বহির্বিশ্বের কাছে তুলে ধরার কাজটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগ করে আসছে। বিভিন্ন দেশের বিশিষ্ট গণমাধ্যমকর্মী, লেখক, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, শিক্ষকসহ বিশিষ্ট নাগরিকদের বাংলাদেশে আমন্ত্রণের মাধ্যমে ‘ভিজিট বাংলাদেশ’ কর্মসূচি আয়োজন করা হয়।
২০১০ সালে শুরু হওয়া এ কর্মসূচি নিয়মিতভাবে চলমান রয়েছে। এ পর্যন্ত দেড় শতাধিক বিদেশি গণমাধ্যমকর্মীকে ভিজিট বাংলাদেশ কর্মসূচির আওতায় আমন্ত্রণ জানিয়ে বাংলাদেশ সম্পর্কে সম্যক ধারণা প্রদান করা হয়েছে।
বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে নতুন একটি মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহার ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এসডিজি সূচকে সবচেয়ে বেশি উন্নতি করা তিন দেশের তালিকায় বাংলাদেশ। গত দেড় দশকে খাতওয়ারি ও সার্বিকভাবে অর্জন অভূতপূর্ব। ডিজিটাল বাংলাদেশের চলমান ধারাকে পরবর্তী ধাপে উন্নীত করতে সরকার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
এর মাধ্যমে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি আধুনিক উন্নত ও স্মার্ট দেশ হিসাবে গড়ে তোলা হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগ তার বহুমুখী কাজের মাধ্যমে কূটনীতির মতো বিশেষায়িত একটি বিষয়কে বিশ্ববাসী ও দেশের জনসাধারণের কাছে এনে সরকারের ২০৪১ সালের উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে ইতিবাচক জনমত তৈরি করতে কাজ করে যাচ্ছে।
মো. জাহাঙ্গীর আলম : সিনিয়র সহকারী সচিব, জনকূটনীতি অনুবিভাগ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।