
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ভোরে নীলা মার্কেটে হাঁসের মাংস খেতে যান আসিফ মাহমুদ, বন্ধ থাকলে যান ওয়েস্টিনে

অস্ত্র বের করলেই গুলি: সিএমপি কমিশনার

সাত মাসে ২৫৯ শিশু খুন নির্যাতনও বাড়ছে

স্ত্রীর চরিত্র নিয়ে মন্তব্য করায় অলিকে হত্যার পর লাশ ৮ টুকরো করেন সাদেক: র্যাব

পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় সাংবাদিককে হত্যার বিষয়ে যা জানা গেল

সাংবাদিক তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা নিয়ে যা জানা যাচ্ছে

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের দেয়া চিঠি পেয়েছে নির্বাচন কমিশন
ইসির খসড়া প্রকাশ ভোটকেন্দ্র বাড়ছে ৫ শতাংশের বেশি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বুধবার ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। একাদশ সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটকেন্দ্র ছিল মোট ৪০ হাজার ১৮৩টি। এদিন প্রকাশিত ইসির খসড়া সমন্বিত তালিকা অনুযায়ী, এবার ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াতে পারে ৪২ হাজার ৪০০টিতে। অর্থাৎ এবার ভোটকেন্দ্র বাড়ছে দুই সহশ্রাধিক বা ৫ শতাংশের বেশি।
জানা গেছে, স্থানীয় পর্যায়ে দাবি-আপত্তির জন্য ভোটকেন্দ্রের এ খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। যা কেন্দ্রীয়ভাবে সমন্বয় করা হয়েছে ইসি সচিবালয় থেকে। কমিশন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভোটার সংখ্যা বৃদ্ধি, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও স্থানীয় ব্যক্তিদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ভোটকেন্দ্র বাড়ছে। দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তি শেষে এই সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে।
ভোটকেন্দ্র বাড়ার পাশাপাশি ভোট কক্ষও বাড়ছে। গত নির্বাচনের সময় মোট ভোট কক্ষ ছিল দুই লাখ ৭ হাজার ৩৯৯টি। এবার তা বেড়ে দুই লাখ ৬১ হাজার ৫০০ হতে পারে। অবশ্য সমন্বিত তালিকা অনুযায়ী ভোট কক্ষের সংখ্যায় কিছু হেরফের হতে পারে বলে জানিয়েছেন ইসি কর্মকর্তারা।
জানা গেছে, ইসির ১০টি অঞ্চলের মধ্যে এবার কুমিলêা অঞ্চলে কেন্দ্র বাড়ছে বেশি। এ অঞ্চলে ১০ শতাংশ কেন্দ্র বৃদ্ধি পাচ্ছে। কুমিল্লা অঞ্চলে একাদশ সংসদ নির্বাচনে কেন্দ্র ছিল ৪ হাজার ২৯৪টি। এবার তা বেড়ে ৪ হাজার ৭০০টি হতে পারে। সবচেয়ে কম কেন্দ্র বাড়ছে সিলেট অঞ্চলে। সেখানে একাদশের দুই হাজার ৮০৫টি কেন্দ্র থেকে কমে হচ্ছে দুই হাজার ৮০০টি। প্রকাশিত খসড়া কেন্দ্রের উপর দাবি-আপত্তির নেওয়ার শেষ তারিখ ৩১ অগাস্ট। এসব দাবি-আপত্তি নিস্পত্তির শেষ তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর এবং খসড়া ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত করতে হবে ১৭ সেপ্টেম্বর।
ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানান, সেপ্টেম্বরের মধ্যে খসড়া ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পর আইন-বিধি অনুযায়ী ভোটের অন্তত ২৫ দিন আগে গেজেট প্রকাশ করা হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরামর্শ রয়েছে যতদূর সম্ভব কেন্দ্র কমানোর।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।