নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                গাজায় অনাহারে মৃত্যু ২০০ ছুঁইছুঁই
                                শ্রীলঙ্কায় সাবেক মন্ত্রী রাজাপাকসে গ্রেপ্তার
                                ভাবির কাটা মাথা নিয়ে হাঁটছেন দেবর
                                গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৭২
                                গাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে মানুষের ব্যাপক ভিড়, ফাঁকা গুলি
                                আসামে বাংলাদেশি সন্দেহে ৫০ ভারতীয় নাগরিককে গ্রেফতার
                                স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি বন্ধ করল ভারত
শহর ছেড়ে গ্রামে ফিরছে জার্মানিরা
                             
                                               
                    
                         ইউরোপসহ বিশ্বের উন্নত অনেক দেশে মানুষ গ্রাম ছেড়ে শহরে ছুটলেও উল্টো প্রবণতা ঘটছে জার্মানিতে। শহর থেকে বরং গ্রামে ফিরতে শুরু করেছে দেশটির অনেকে। 
জার্মানির কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের তথ্য বলছে, ২০১৭ সালের পর ৩০ থেকে ৪৯ বছর বয়সী, যাদের সন্তান আছে এবং ২৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী তরুণ পেশাজীবীদের মধ্যে গ্রামে বসবাসের প্রবণতা বেড়েছে। খবর ডয়েচে ভেলের 
বার্লিন ইনস্টিটিউট ফর পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের গবেষকেরা বলছেন, অতীতের চেয়ে বর্তমানে গ্রামের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়ছে। 
সামাজিক মনোবিজ্ঞানী ফ্রেডেরিক জিক্সটাস বলছেন, ২০২১ সালে দুই-তৃতীয়াংশ গ্রামীণ সমাজে জনসংখ্যা বেড়েছে। এই তথ্য এক দশক আগে প্রতি চারটি গ্রামীণ সমাজের মধ্যে মাত্র একটির জন্য সত্য ছিল।
পরিস্থিতি বুঝতে ভ্যুস্টেনরোট ফাউন্ডেশন ও বার্লিনের ঐ ইনস্টিটিউটের গবেষকেরা জনসংখ্যা বাড়ছে এমন ছয়টি গ্রামীণ সমাজ পরিদর্শন করেছেন৷ সেখানে তারা বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলেছেন৷ একজন নতুন বাসিন্দা তাদের জানান, ‘আমি অনেক ভেবে গ্রামে আসার কথা ভেবেছি কারণ এখানে মানুষের সঙ্গে মানুষের বন্ধন অনেক শক্তিশালী৷ আর সত্যি বলতে, কিছু নির্মাণ করতে গেলে খরচ একটা বড় বিষয়৷ অবশ্যই গ্রামে বিষয়টা অনেক অন্যরকম।'
কম খরচে বসবাস, প্রকৃতির সান্নিধ্য আর কম দূষণ - এসব কারণে মানুষ গ্রামে যাচ্ছেন বলে গবেষকেরা জানতে পেরেছেন।
সামাজিক মনোবিজ্ঞানী ফ্রেডেরিক জিক্সটাস বলছেন, করোনার পর ঘরে থেকে চাকরি করা সম্ভব হওয়ায়ও অনেকে গ্রামে যাচ্ছেন।  
                    
                    
                                                            
                    
                                    


দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।