নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা
আবারও ৪ টি বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের
ক্রিমিয়ার আকাশে উড়ন্ত ৫টি বস্তুকে গুলি করে ভূপাতিত
নতুন কৌশলগত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া
লেবাননে হামলা হলে ইসরায়েলকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইরানের
দিল্লি রেকর্ড বৃষ্টি; ১১ জনের মৃত্যু
রুশ হামলার পর আরও অস্ত্র চাইলেন জেলেনস্কি
তাহলে কার কথা সত্য— রাশিয়া না যুক্তরাষ্ট্রের?
সাবেক এক মার্কিন মেরিন সেনার বিষয় নিয়ে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করেছে। মস্কোর পক্ষ থেকে ওয়াশিংটনের দাবিকে পুরোপুরি মিথ্যা বলে অভিহিত করা হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কার কথা সত্য?
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র দাবি করেছেন, রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন রাশিয়ায় আটক যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের বিষয়টি উত্থাপনই করেননি। যা মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আগের মন্তব্যের সরাসরি বিপরীত।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের ফাঁকে দেখা করেন রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। পরে বৃহস্পতিবার ব্লিঙ্কেন বলেছেন, তিনি তার রুশ প্রতিপক্ষ সের্গেই ল্যাভরভকে পল হুইলানের (সাবেক মার্কিন মেরিন সেনা) আটকের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশের পাশাপাশি তাকে মুক্তি দেওয়ার জন্য একটি প্রস্তাব দিয়েছেন।
কিন্তু শুক্রবার রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা দাবি করেছেন যে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ রকম কোনো প্রসঙ্গই তোলেননি।
তিনি বলেন, স্টেট ডিপার্টমেন্ট যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ব্লিঙ্কেন সম্পর্কে যা বলেছে, তা পুরোপুরি মিথ্যা। মার্কিন প্রশাসনের এমন আচরণ অবিশ্বাস্য।
প্রসঙ্গত, পল হুইলান একজন সাবেক মার্কিন মেরিন সেনা। যিনি ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে মস্কোতে গ্রেফতার হন। তার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা অভিযানে জড়িত থাকার অভিযোগ করেছে মস্কো। ২০২০ সালের জুনে তাকে ১৬ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে রাশিয়ার আদালত। মার্কিন কর্মকর্তারা একে অন্যায্য হিসেবে নিন্দা জানিয়েছেন।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।