নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিচার বিভাগ থেকে যেন কোনো অবিচার না হয় : আইন উপদেষ্টা
গার্মেন্টস খাতে অস্থিতিশীলতায় প্রতিবেশী দেশের ইন্ধন: শ্রম সচিব
হত্যাকারীদের গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে রেখে ভালো কিছু সম্ভব না: মির্জা ফখরুল
পিতাপুত্রের টাকা পাচার
ত্রাণ নিয়ে মানুষ ছুটছে টিএসসিতে
ভারতের বাঁধ ভাঙা পানিতে ডুবছে গ্রামের পর গ্রাম
বন্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশ–ভারতের নতুন ব্যবস্থার প্রস্তাব: প্রধান উপদেষ্টার
বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় কুষ্টিয়ার বিভিন্ন সরকারি কলেজের দাপুটে শিক্ষক মহোদয়দের অনৈতিক কার্যকলাপ
বিগত সরকারের সময় কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা সরকারি ডিগ্রী কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ মহোদয় প্রফেসর আব্দুস সাত্তার রাজনৈতিক আদর্শিকভাবে তৎকালীন মহোদোট সরকারের শরিকদল জাসদের অনুসারী ছিলেন। তিনি জাসদ সভাপতি সাবেক তথ্য ও যোগাযোগমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুকে ব্যবহার করে বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের দায়িত্বে থাকাকালীন সরকারি কলেজের বিভিন্ন কমিটির দায়িত্বেপ্রাপ্ত থেকে নানা অনিয়মের মাধ্যমে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের কোটি কোটি টাকা লুটপাট করে কুষ্টিয়া শহরে বাড়ি গাড়ী স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তিনি বর্তমান ভেড়ামারা সরকারি ডিগ্রী কলেজের দায়িত্বপ্রাপ্ত জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর সুপারিশে হন। তৎকালীন কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে থাকাকালীন তিনি তারই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক লাল মোহাম্মদকে সাথে নিয়ে সকল অনিয়ম কাজের সমন্বয়ক হিসেবে কলেজের নানা অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারি বাস্তবায়ন করে। কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের অন্যতম আওয়ামী লীগ শিক্ষক বলে পরিচিত পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক লাল মোহাম্মদ। আমি তৎকালীন মহোদন সরকার থাকাকালীন সরকারি প্রভাব খাটিয়ে বিভিন্ন দপ্তরের অর্থ আত্মসাধ করে এবং মহাজোট সরকার থাকাকালীন বিভিন্ন নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন রাজনৈতিক সভা সমাবেশে প্রতিনিধিত্ব এবং পরিচালনা করে। মহাদেব সরকার থাকার সময় লাল মোহাম্মদ কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের বিভিন্ন দায়িত্বে থাকাকালীন আইসিটি রেড ক্রিসেন্ট বিজ্ঞান বিভাগ সহ নানা বিভাগের দায়িত্বে থাকাকালীন অর্থ আত্মসাৎ করে কুষ্টিয়া শহরে হয়েছে রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়। এসব বিষয়ে কোন সাধারণ শিক্ষক প্রতিবাদ করলে ডিসি এসপি সহ আওয়ামী লীগ গুন্ডা বাহিনী দিয়ে ভয় ভীতি প্রদান করতো। বর্তমান কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ শিশির কুমার রায় তার অনৈতিক কার্যকলাপ পরিচালনা করার জন্য তার তৎকালীন কুষ্টিয়া সরকারি মহিলা কলেজ থেকে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের অর্থ ব্যয় করে ইংরেজি বিভাগের হাসিমউ জ্জামান ও ইসলামী ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক বিভাগের ডঃ নবী নূর খান এবং প্রাণি। বিজ্ঞান বিভাগের আকলিমা খাতুন কে তৎকালীন কুষ্টিয়া সদর ৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহবুবউল আলম হানিফ ও তার চাচাতো ভাই কুষ্টিয়া সদর উপজেলার চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতার সুপারিশে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে প্রদান্নিত হন। ওনারাসহ বর্তমান শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ডঃ আব্দুল কুদ্দুস ও লাল মোহাম্মদ সকল অনিয়মের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেন। এই শহরের সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডঃ জেড এম আব্দুর রকিব এর বাড়ি মাগুরায় হাওয়ায় তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী সাইফুর জামান শেখর ও কুষ্টিয়া সদর ৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুবউল আলম হানিফ এর সুপারিশে আলমডাঙ্গা সরকারি ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন। অধ্যক্ষ প্রফেসর ডঃ জেডএম আব্দুর রকিব বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনের সুপারিশে তিনি এবং তার স্ত্রী ঢাকা কবি নজরুল সরকারি কলেজের অধ্যাপক জনাব নুরুন্নাহার বিভিন্ন কলেজে দায়িত্ব পালন করে এবং অধ্যক্ষ ডঃ জেড এম আব্দুর রকিব ও অধ্যাপক জনাব নুরুন্নাহার নানা অনিয়ম ও অর্থ কেলেঙ্কারিতে জড়িত হয়। এসব শিক্ষকগণ আবারো কুষ্টিয়া সহ পার্শ্ববর্তী জেলা সমূহে নানাভাবে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।