নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইসলামী ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে পারলো না এস আলম!
লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২১৬ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আয় বেনাপোল কাস্টমসে
বেনাপোল বন্দরে আটকে পড়েছে পচনশীল পণ্যবাহী ৫০টির বেশি ট্রাক
অর্ধেকে নেমে গেছে আমদানি, শ্রমিক ও বন্দর কর্তৃপক্ষ দুশ্চিন্তায়
কলোটাকা সাদা করা নিয়ে সংসদে ২ এমপির পাল্টাপাল্টি অবস্থান
ক্যাশলেস লেনদেনের নতুন ফর্মুলা এফবিসিসিআই’র
ঈদের সপ্তাহে রিজার্ভ বেড়েছে ৩১ কোটি ৮৩ লাখ ডলার
ভোক্তার স্বার্থে হোলসেল ক্লাবে বিশেষ অফার, মসলা দুধ ও জুস পণ্যে ২১% ছাড়
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে ক্রেতার সেবায় কাজ করে যাচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ শপিংমল যমুনা ফিউচার পার্কের হাইপার মার্কেট ‘হোলসেল ক্লাব’। তাই ভোক্তার জন্য বিশেষ অফারে পণ্য বিক্রি করছে এই হাইপার মার্কেট।
তাই বিভিন্ন আমদানি করা পণ্যে মূল্য ছাড় দেওয়া হয়েছে, যাতে ক্রেতারা আয়ের সঙ্গে ব্যয় মেলাতে পারেন। তারই প্রেক্ষিতে মসলা, দুধ ও জুসপণ্যে সর্বোচ্চ ২১ শতাংশ মূল্য ছাড় দেওয়া হয়েছে। ফলে সব ধরনের পণ্য বা সেবা কিনতে ক্রেতার স্বস্তি লক্ষ করা গেছে।
এদিকে ব্যবসায়িক চিন্তা নয়, ক্রেতার সেবার দিক লক্ষ রেখে পণ্য ক্রেতার কাছে সরবরাহ করছে হোলসেল ক্লাব। আর উন্নত বিশ্বের আদলে এ মার্কেটের মাধ্যমে বাংলাদেশে ভোক্তাদের পাইকারি মূল্যে ভেজালমুক্ত আন্তর্জাতিকমানের নিত্যপণ্য দিচ্ছে স্বনামধন্য শিল্পগোষ্ঠী ‘যমুনা গ্রুপ’।
যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা-চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত নুরুল ইসলামের স্বপ্নের বাস্তব রূপ হচ্ছে ‘হোলসেল ক্লাব’। তারই হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন যমুনা গ্রুপ ও হোলসেল ক্লাবের পরিচালক সোনিয়া সারিয়াত।
হোলসেল ক্লাব কর্তৃপক্ষ জানায়, চলতি বছর ৩১ আগস্ট পর্যন্ত আমাদের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে আমদানি করা পণ্যের ওপর বিশেষ অফারে বিক্রি করা হবে। কারণ হোলসেল ক্লাব ব্যবসা নয় বরং ক্রেতাদের সেবা দিতে চায়। এ জন্য আমরা কুরবানির ঈদের আগে বিভিন্ন পণ্যের ওপর সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়ে পণ্য সরবরাহ করেছি। ঈদের পরও বিভিন্ন আমদানি করা পণ্যে অফার চলছে। এর প্রেক্ষিতে মসলা, দুধ ও জুসপণ্যে সর্বোচ্চ ২১ শতাংশ মূল্য ছাড়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, যা বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, ন্যায্যমূল্যে বিশ্বমানের পণ্যসেবা দিয়ে দেশের মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে স্বপ্নের এ প্রতিষ্ঠান হোলসেল ক্লাব। এ ছাড়া উন্নত বিশ্বের নামিদামি মার্কেটের আদলে স্বপ্নের এ মার্কেটের আয়তন প্রায় ২ লাখ বর্গফুট। এখানে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সব ধরনের পণ্য একই ছাদের নিচে সহনীয় মূল্যে পাওয়া যাচ্ছে। সব মিলিয়ে এখানে দেশি-বিদেশি ৫০ হাজারের বেশি পণ্য রয়েছে।
এর মধ্যে ৩০ হাজারের বেশি আমদানি করা পণ্য। এসব পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ালমার্ট, কস্টকো এবং স্যাম’স ক্লাবের মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড থেকে নিজস্ব তত্ত্বাবধানে সরাসরি আমদানি হচ্ছে।
হোলসেল ক্লাব কর্তৃপক্ষ জানায়, এখানে ন্যায্য ও যৌক্তিক মূল্যে দেশি-বিদেশি সব ধরনের পণ্য বিক্রি হচ্ছে। মাছ, মাংস, শাক-সবজি, চাল-ডাল থেকে শুরু করে সব ধরনের নিত্যপণ্য, দেশি-বিদেশি ফল, প্রসাধনী, বেকারি আইটেম, ফলমূল, ওষুধ, আসবাবপত্র, রান্নাঘরের সরঞ্জাম, চাদর থেকে শুরু করে ঘরের যাবতীয় পণ্য, শিশুদের খাবার, বই, এমনকি পোষা প্রাণীর খাবারও রয়েছে স্বপ্নের এ মার্কেটে। আর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় এসব পণ্যের বিশ্বখ্যাত সব ব্র্যান্ড ও দেশি ব্র্যান্ডের পসরা নিয়ে সাজানো হয়েছে এ মার্কেট।
ই-কমার্সের মাধ্যমেও পণ্য মিলছে। ফলে দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে হোলসেল ক্লাবের পণ্য পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া কেনাকাটা করতে এসে রিফ্রেশমেন্টের জন্য বেকারি অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট রাখা হয়েছে। সেখানে ফ্রেস জুস থেকে শুরু করে কফি, আইসক্রিম ও সব ধরনের ফাস্টফুড আইটেম পাওয়া যাচ্ছে।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।