
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দুঃসময়ে লিটনের পাশে থিসারা পেরেরা

কোহলির নট আউট বিতর্ক নিয়ে আইসিসি

লাল কার্ডের ম্যাচে ফের্নান্দেজের জোড়া গোলে কিংসের কাছে বিধ্বস্ত পুলিশ

লিটনকে আউট করে তাসকিনের আনন্দ

শামীমের ঝড়ো ব্যাটিংয়েও রক্ষা হলোনা চিটাগাং কিংসের

বিনিয়োগ করতে হবে ক্রিকেটে, কনসার্ট বা অন্য কিছুতে না: তামিম

সাড়ে তিন লাখ টাকা প্রাইজমানির টেনিসে অংশ নিচ্ছেন ২১০ খেলোয়াড়
মেসিকে নিয়ে যা বললেন মায়ামির সাবেক কোচ

ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেওয়ার দুই সপ্তাহ আগে লিওনেল মেসি নিজেও জানতেন না তার ভাগ্য কোন ক্লাবে যুক্ত হচ্ছে। তবে বিষয়টি একজন জানতেন। তিনি হচ্ছেন মায়ামির সাবেক কোচ ফিল নেভিল। জানতেন, মেসি মায়ামিতে যোগ দিলে তার চাকরি আর থাকছে না।
সম্প্রতি ফিল নেভিল এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন এ তথ্য।
তবে মেসির আগমনকেও খুব একটা দোষ দিতে চান না সাবেক এই ইংলিশ ডিফেন্ডার। নিজের শেষ ১৩ ম্যাচের মধ্যে দুই ম্যাচে জয় নিয়ে ফিরেছিলেন তিনি। চাকরি থেকে বাদ পড়াটাও তার জন্য স্বাভাবিকই ছিল। তবে সেখানে মেসির প্রভাবটাও একেবারেই উড়িয়ে দেননি মায়ামির এ সাবেক কোচ।
তিনি বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছিল— মেসি যদি ইন্টার মায়ামি আসে, তবে আমি থাকতে পারব না। এটা এমন না যে, আমার মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল। বলতে গেলে, একেবারে ভিন্ন কিছু। বিষয়টি গঞ্জালো হিগুয়েইন কিংবা ব্লেইস মাতুইদিকে দলে ভেড়ানোর মতো ব্যাপার নয়। আপনি যদি বিশ্বের দিকে তাকান, তবে দেখবেন— মেসি যে ক্লাবেই ছিল, তাকে সামলানোর জন্য আলাদা কোচ ছিল।’
অবশ্য বাদ পড়ার পেছনে নিজের ব্যর্থতা আছে, সেটিও অস্বীকার করেননি তিনি। টানা ব্যর্থতার কারণে বাদ পড়াটাই নিয়তি ছিল ফিলের জন্য। তিনি বলেন, ‘মেসির কথা বাদ দিন, আমার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার ছিল— চাকরির শেষ মাসে ক্লাবের পারফরম্যান্স ভালো ছিল না। আর আমি তা জানতাম, এ কারণেই আমি ক্লাব ছেড়েছি।’
নেভিল বলেন, ‘আমি জানি ক্লাব কী চায়। আমি লম্বা সময় ধরে ফুটবলের সঙ্গে আছি এবং কখনো কখনো এটা ভাগ্যে থাকে না। আমি তিক্ত, অসন্তুষ্ট বা রাগান্বিত নই। তারা (ইন্টার মায়ামি) অবিশ্বাস্য রকম সততা দেখিয়েছে আমার সঙ্গে।’
সব মিলিয়ে ইন্টার মায়ামিতে তিন বছরের জন্য কোচ ছিলেন ফিল নেভিল। তাতে পরাজয় ছিল ৫০ শতাংশের বেশি ম্যাচে। তার সবচেয়ে ভালো সময় ছিল ২০২২ সালে। সেই বছরেও ৪৭ শতাংশ ম্যাচে হেরেছিল ইন্টার মায়ামি। বন্ধু হলেও ক্লাবের স্বার্থে ফিল নেভিলকে হয়তো বেকহ্যামের বিদায় বলতেই হতো।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।