নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
ভোরে নীলা মার্কেটে হাঁসের মাংস খেতে যান আসিফ মাহমুদ, বন্ধ থাকলে যান ওয়েস্টিনে
অস্ত্র বের করলেই গুলি: সিএমপি কমিশনার
সাত মাসে ২৫৯ শিশু খুন নির্যাতনও বাড়ছে
স্ত্রীর চরিত্র নিয়ে মন্তব্য করায় অলিকে হত্যার পর লাশ ৮ টুকরো করেন সাদেক: র্যাব
পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় সাংবাদিককে হত্যার বিষয়ে যা জানা গেল
সাংবাদিক তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা নিয়ে যা জানা যাচ্ছে
ঢাকা দক্ষিণে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আছে: মেয়র তাপস
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, আমরা উৎস নিধনের মাধ্যমে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করার কার্যক্রম গতিশীল রেখেছি। প্রতিদিন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৫০-৫৪ জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়েছে। ফলে এক মাস ধরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আছে।
রেড জোন ঘোষিত ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ঝিগাতলা এলাকায় ডেঙ্গু বিস্তাররোধে মশক নিধনে জনসম্পৃক্ততা কার্যক্রমে তিনি শনিবার সকালে এসব কথা বলেন।
মেয়র তাপস বলেন, আমরা ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছি। কিন্তু কোনোভাবেই যেন এটা আর বাড়তে না পারে সেজন্যই আমাদের এ ব্যাপক কার্যক্রম। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরও বলছে, ঢাকায় এখন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা স্থিতিশীল।
সবাই সচেতন হলে অচিরেই রোগীর সংখ্যা আরও কমে আসবে মন্তব্য করে মেয়র বলেন, গত সপ্তাহের পর্যালোচনায় ১৪ নম্বর ও ৫৬ নম্বর ওয়ার্ড দুটিতে ১০ জনের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে। তাই আমরা এ দুটি ওয়ার্ডকে লাল চিহ্নিত এলাকা (রেড জোন) ঘোষণা করেছি। এতে এলাকাবাসী আরও সচেতন হবেন। ঐক্যবদ্ধ সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে আমাদের এডিসের প্রজননস্থল নির্মূল করতে হবে।
এ সময় সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মিজানুর রহমান, অঞ্চল-৩ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা বাবর আলী মীর, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির এবং কাউন্সিলরদের মধ্যে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইলিয়াছুর রহমান, ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডের মোহাম্মদ হোসেন, সংরক্ষিত আসনের শিরিন গাফ্ফার ও শেফালী আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।



দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।