
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজায় অনাহারে মৃত্যু ২০০ ছুঁইছুঁই

শ্রীলঙ্কায় সাবেক মন্ত্রী রাজাপাকসে গ্রেপ্তার

ভাবির কাটা মাথা নিয়ে হাঁটছেন দেবর

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৭২

গাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে মানুষের ব্যাপক ভিড়, ফাঁকা গুলি

আসামে বাংলাদেশি সন্দেহে ৫০ ভারতীয় নাগরিককে গ্রেফতার

স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশি খাবার নিয়ে কলকাতায় শুরু খাদ্য উৎসব

বাংলাদেশি খাবারের সম্ভার নিয়ে কলকাতায় শুরু হয়েছে 'ফ্লেভার অফ বাংলাদেশ' নামে খাদ্য উৎসব। পশ্চিমবঙ্গবাসীদের জন্য বাংলাদেশি খাবারের সঙ্গে পরিচিত করে দিতে বাংলাদেশের রন্ধন বিশেষজ্ঞ নয়না আফরোজার উদ্যোগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলকাতার পাঁচ তারকা হোটেল 'পিয়ারলেস ইন'এ উৎসবের উদ্বোধন করা হয়।
এপার বাংলার (পশ্চিমবঙ্গ) মেয়ে হলেও বৈবাহিক সূত্রে বাংলাদেশের ঘরণী আফরোজা। তবে কলকাতাকেও ভুলে যাননি। কলকাতায় বাংলাদেশি তথা বাঙালি খাবারের সম্ভার নিয়ে একটি রেস্তোরাও তৈরি করেছেন আফরোজা। যার নাম 'আহেলি'। প্রতিবছরই নিয়ম করে খাদ্য উৎসবের আয়োজনও করে থাকেন তিনি। ২৪ মার্চ থেকে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত খাদ্য উৎসবের আয়োজন করেছেন ’আহেলি'। 'ফ্লেভার অফ বাংলাদেশ' এই নামে এই খাদ্য উৎসবে বাংলাদেশের ফ্লেভারের নানা স্বাদের খাবার পাওয়া যাবে আহেলির ৩টি আউটলেট- কলকাতার দ্য পিয়ারলেস ইন, শরৎ বোস রোড এবং রাজারহাটের এক্সিস মলে।
প্রথম পর্যায়ে দুপুর সাড়ে ১২ টা থেকে বিকাল ৩ টা, দ্বিতীয় পর্যায়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত চলবে এই খাদ্য উৎসব।
ঢাকা থেকে শুরু করে খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম এবং রংপুর সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগ থেকে কুবুলি, আখনি পোলাও, আলুর ডাল, এচোড়ের কোরমা, আনারশি কাতলা, ইলিশ দোপিয়াজা, বিয়েবাড়ীর রেজালা, মোরগ কোরমা, লাচ্ছা সেমাই এবং আরও হরেক রকম ডিশ! নিয়ে বিশেষভাবে সাজানো হয়েছে এই খাদ্য উৎসবের খাবারের তালিকা। সবমিলিয়ে রয়েছে প্রায় ৪২রকমের খাবারের তালিকা।
পিয়ারলেস ইন আহেলি'র ম্যানেজার তাপস দেব জানান 'নয়না আফরোজের তৈরি করা কিছু খাবার নিয়ে এই উৎসব শুরু হচ্ছে। যেখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার সুস্বাদু খাবারগুলি রাখা হবে।'
আফরোজা জানান 'খাদ্য উৎসবে যে মেনু তালিকা রাখা হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের আটটি বিভাগের সেরা খাবারগুলিকে তুলে ধরা হবে। প্রায় ৪২ রকমের খাবারের আইটেম রয়েছে। সেই সাথে বাংলাদেশের সেরা খাবার 'ইলিশের লেজ ভর্তা'তো রয়েছে। খাওয়া-দাওয়ার শেষ পাতে থাকছে মিষ্টি, পায়েস ও দধি।'
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।