সাহাবীদের নবী প্রেম – দৈনিক গণঅধিকার

নিউজ ডেক্স
প্রকাশিতঃ ১৭ মে, ২০২৪
সময়ঃ ১২:২৪ পূর্বাহ্ণ

আরও খবর

ইসলামের দৃষ্টিতে বাজেট

যেসব কারণে রোজার ক্ষতি হয় না

কুরআনের সপ্তম পারায় যা যা আলোচনা হয়েছে

দেশ ও সংস্কৃতি ভেদে রমজান মাসে সেহরি ও ইফতারে খাবারের ধরন ভিন্ন হয়ে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশে ভাজাপোড়া খাবার বেশ প্রচলিত, যা সাধারণত খুব একটা স্বাস্থ্যকর হয় না। বেশিরভাগ রোজাদারের ইফতারে তেলে ভাজা এবং সেহরিতে ভারী খাবারের প্রাধান্য থাকে। জনস্বাস্থ্যবিদ ও পুষ্টিবিদদের মতে, অস্বাস্থ্যকর সেহরি ও ইফতার নানা রোগ-ব্যাধির ঝুঁকি বাড়ায়। ফলে এ জাতীয় খাবার পরিহার করা উচিত। তাদের পরামর্শ-দিনভর রোজা রেখে শরীরে যে শক্তি ও পুষ্টির চাহিদা থাকে তা পূরণে সেহরি ও ইফতারে এমন খাবার খেতে হবে যেগুলো প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ। একই সঙ্গে যথেষ্ট পানি পানে গুরুত্ব দিতে হবে। সাধারণত রমজানে সেহরি ও ইফতারকে কেন্দ্র করে বাহারি খাবার বিক্রি বেড়ে যায়। মৌসুমি ব্যবসায়ীদের খোলা বাজারে অস্বাস্থ্যকর ও তেলে ভাজা মুখরোচক খাবার বিক্রির ধুম পড়ে। বেগুনি, পিঁয়াজু, জিলাপি, আলুর চপ, ছোলা, সবজি চপ, বুন্দিয়া ছাড়াও স্পেশাল আইটেম হিসাবে হালিম বিক্রির হাঁকডাক চলে। বিশেষ করে পুরান ঢাকার চকবাজারে ইফতার, সেহরির জন্য তৈরি অতিরিক্ত তেল ও মসলাযুক্ত গুরুপাক খাবার যেন দেশীয় সংস্কৃতি তথা ঐতিহ্যের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকের খাদ্য তালিকায় প্রসেস ফুড কিংবা ফাস্টফুডও যুক্ত হতে দেখা যায়। অনেকে খোলা বাজারে তৈরি অস্বাস্থ্যকর শরবত, জুস, কোমল পানীয় পানে তৃপ্তির ঢেকুর তোলেন। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সারা দিন রোজা রাখার পর ভাজা-পোড়া খাবার গ্রহণে স্বাভাবিকভাবেই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি সৃষ্টি করতে পারে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি ভাজা-পোড়া খাবারগুলো শরীরের শিরা-ধমনিতে চর্বির পুরুত্ব বাড়িয়ে দেয়। এতে বুকে ব্যথা, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ে। খোলামেলা নোংরা পরিবেশে তৈরি ও বিক্রি হওয়া খাবারে ডায়রিয়ার ঝুঁকি থাকে। দীর্ঘক্ষণ রোজা রেখে শরীরে এমনিতেই পানির ঘাটতি থাকে। অনেকে ইফতারে অতিরিক্ত চিনিযুক্ত শরবত, কোমল পানীয় কিংবা বাজারের প্যাকেটজাত শরবত পান করেন। কেউ ইফতার শেষে চা, কফি, অ্যালকোহলও পান করেন। কেউ মিষ্টি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে থাকেন। অতিরিক্ত চিনিযুক্ত শরবত খেলে কোষরে পানি শুষে নেয়, শরীর পানিশূন্য হয়ে পড়ে। ফলে অবসাদ, অতিরিক্ত ক্লান্তি কিংবা তীব্র মাথাব্যথা হতে পারে। যারা ওজনাধিক্যে ভুগছেন তারা চিনিযুক্ত শরবত খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা খুব কঠিন হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, রোজায় অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার খেলে ট্রান্সফ্যাট বেড়ে যেতে পারে। এতে অ্যাসিডিটি, গ্যাসের সমস্যা, কনস্টিপেশন (কোষ্ঠকাঠিন্য) ও আলসার হতে পারে। রোজা রেখে একাধিক ডাল ও ডাল জাতীয় খাবার খেলে শরীরে ইউরিক এসিড বাড়ে। কিডনির ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে, রক্তের ক্রিয়েটিনিন বেড়ে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, রমজান মাসে আমাদের দেশীয় সংস্কৃতিতে কিছু খাদ্যাভাস আছে। বিক্রেতারা রাস্তাঘাটের পাশে তেলে ভাজাসহ নানা পদের মিষ্টিজাতীয় ও ভারী খাবারের পসরা সাজিয়ে বসেন। এগুলো খাওয়ায় নিষেধ নেই, তবে বাইরে খাবার না খেয়ে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে ঘরে তৈরি করে পরিমিতভাবে খাওয়া উত্তম। সেহরির ক্ষেত্রেও একই পন্থা অবলম্বন করা উচিত। এক্ষেত্রে ডায়াবেটিস রোগীরা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়েট চার্ট মেনে চলবেন। ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিনিয়র পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা বলেন, প্রায় ১৫ থেকে ১৬ ঘণ্টা রোজা রাখায় শরীরে ইলেকট্রোলাইটস ইমব্যালান্স হয়। ফলে ইফতারে ট্র্যাডিশনাল ও মিষ্টি জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করলে শরীরের রক্তে সুগারের পরিমাণ বেড়ে যায়। এতে বুক ধড়ফড়, অতিরিক্ত ঘাম ঝরা, মাথাঘোরা, হাইপোগ্লাইসোমিয়া (রক্তে গ্লুকোজ বা শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কমে যাওয়া) হতে পারে। বিশেষ করে হার্ট ও ডায়াবেটিস রোগীরা অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। তিনি বলেন, ইফতারে ডাবের পানি পানে শরীরে ইলেকট্রোলাইটস ঘাটতি পূরণ করে সাহায্য করে। অনেকে পলিথিনে ভরে ডাবের পানি কেনেন। ফুডগ্রেডহীন পলিথিনে থাকা প্লাস্টিক ন্যানো পার্টিকেল পানির কার্যকারিতা একেবারেই নষ্ট করে ফেলে। ওই পানি পানে ক্যানসার, অটিজমসহ বিভিন্ন ইমিউনোলজিক্যাল ডিজঅর্ডারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সেহরিতে কী খাবেন : পুষ্টিবিদদের মতে, সেহরি হতে হবে সুপাচ্য, সহজে হজমযোগ্য, পর্যাপ্ত ক্যালরি সমৃদ্ধ সুষম খাবারের সমন্বয়। খাদ্য তালিকায় সব গ্রুপের খাবার থাকতে হবে যেমন-প্রোটিন, শর্করা, ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারেলযুক্ত খাবার ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার জাতীয় খাবার। সম্ভব হলে লাল চালের ভাত কিংবা লাল আটার রুটি খেতে পারলে ভালো। শরীরে ভিটামিন ও মিনারেলস পাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে তাজা শাক-সবজি ও ফলমূল রাখতে হবে। ইফতারে খাবার কেমন হবে : ইফতারে অবশ্যই একটি অথবা দুটি খেজুর খাওয়া উচিত। খেজুরে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলস এবং যথেষ্ট পরিমাণে ডাইটারি ফাইবার। খেজুরের ইনস্ট্যান্ট সুগার বা চিনি ক্লান্তি দূর করে। স্বাভাবিক পানি ও পানি জাতীয় খাবার, দই, চিড়া, কলা, সবজি খিচুড়ি খাওয়া যেতে পারে। শসা কুচি, গাজর, টমেটো, ধনেপাতা, পুদিনাপাতা ও সরিষার তেল দিয়ে সালাদ করে খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া মৌসুমি তাজা ও মৌসুমি ফল গ্রহণে প্রাধান্য দেওয়া উচিত।

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে রোজা শুরু শনিবার

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে বায়তুল মোকাররমে খতমে নবুওয়তের সমাবেশ

জান্নাত লাভে মুমিনের আত্মত্যাগ

সাহাবীদের নবী প্রেম

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৭ মে, ২০২৪ | ১২:২৪
ইসলামের ইতিহাসে হযরত মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) এর মদিনায় হিজরতের ঘটনা একটি অনন্য ঐতিহাসিক ঘটনা হিসেবেই খ্যাত। তাই হারাম শরীফ থেকে প্রায় তিন মাইল দক্ষিণপূর্ব কোণে অবস্থিত হযরত (সা.)-এর হিজরতের রাতে আশ্রয় গ্রহণের স্থান গারে সাওর বা সাওর পাহাড়ের গুহা হিজরতের কারণেই ইতিহাসে সমভাবে প্রসিদ্ধি লাভ করে। হযরতের সহযাত্রী একান্ত বন্ধু হযরত আবুবকর সিদ্দীক (রা.)সহ সওর নামক গুহায় আশ্রয় নিলেন। গুহাটি পরিত্যক্ত হওয়ার কারণে তাতে অনেকগুলো ছিদ্র ছিল। হযরত আবুবকর (রা.) একে একে সবগুলো ছিদ্রই কাপড় ছিঁড়ে ছিঁড়ে বন্ধ করে দিলেন। যাতে করে কোন সাপ-বিচ্ছু যেন হযরত সা. কে কোন রকম কষ্ট দিতে না পারে। কিন্তু একটি ছিদ্র রয়ে যায়, বন্ধ করতে পারলেন না কাপড়ের অভাবে। ছেঁড়ার এত কোন কাপড়-চোপড় না থাকায় হযরত আবুবকর (রা.) নিজের পা মোবারক দিয়েই ঐ ছিদ্রটি ঠেকিয়ে রাখলেন। আর প্রাণের চেয়েও প্রিয় বন্ধু সরদারে দোজাহান হযরত মুহাম্মাদ (সা.) কে নিজের ঊরুর ওপর মাথা মোবারক রেখে শুইয়ে দিলেন। যেহেতু রাতের অন্ধকারে এত দূর পথ অতিক্রম করে এসেছেন, তাই স্বাভাবিকভাবেই ক্লান্তি এবং শ্রান্তি হযরত (সা.) কে পেয়ে বসে। ফলে হযরত ঘুমিয়ে পড়েন। এদিকে হযরত আবুবকর (রা.) অতন্দ্র প্রহরীর মতো হযরতকে বহন করে পাহারা দিয়ে বসে আছেন। কিন্তু হযরত আবুবকর (রা.)-এর পা দিয়ে বন্ধ রাখা গর্তে ছিল একটি বিষাক্ত সাপ, গর্তের মুখ বন্ধ দেখে সে বার বার দংশন করতে থাকে। এদিকে হযরত আবুবকরের চেহারা মোবারক বিষাক্ত সাপের ছোবলের কারণে ফ্যাকাশে হয়ে কালো আকার ধারণ করে। তবুও প্রাণ প্রিয় নবীর প্রেমে আসক্ত আবুবকর (রা.) তার পাকে গর্তের মুখ থেকে সরিয়ে নিতে পারলেন না। শেষ পর্যন্ত অসহনীয় বিষক্রিয়ায় তাঁর চোখ থেকে দু’ফোঁটা অশ্রুজল হযরতের চেহারা মোবারকে পড়ে যায়। ফলে হযরত (সা.) জেগে যান এবং জিজ্ঞেস করেন, আবুবকর কি ব্যাপার কাঁদছো কেন? তোমার চোখে পানি কেন? হযরত আবুবকর (রা.) সব খুলে বললেন, হযরত সা. তাঁর পবিত্র থুথু মোবারক আবুবকরের পায়ের ঐ দংশিত স্থান লাগিয়ে দিলে সঙ্গে সঙ্গে বিষ নেমে যায়। দেখুন কি নবীপ্রেম, ইসলামী জগতের সর্ব প্রথম দরবেশ বা ফকির হযরতের একনিষ্ঠ বন্ধু ও সাথী হযরত আবুবকর (রা.)-এর এই নবীপ্রেম থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত। এ ধরনের হাজারো ঘটনা সাহাবায়ে কেরাম ও ফকির দরবেশদের নবী প্রেমের ঘটনা। ইসলামের ইতিহাসে সমৃদ্ধ হয়ে আছে। জুমার দ্বিতীয় আজান চালু হলো যেভাবে- হুজুর (সা.) কে একবার হযরত ওমর (রা.) বললেন, হুজুর! আমি পৃথিবীর যাবতীয় বস্তু থেকে আপনাকে বেশি ভালোবাসি, তবে শুধু নিজের জান থেকে এখনো বেশি ভালোবাসতে পারিনি, হুজুর সা. বললেন, এখনো তোমার ঈমানের পরিপক্বতা আসেনি। কিছুক্ষণ পর আবার বললেন, হুজুর! আমার জান থেকেও আপনাকে বেশী ভালোবাসি। হুজুর সা. তখন এরশাদ করলেন, এখন তোমার ঈমানে পরিপক্বতা আসলো। একজন মানুষ তখনই কামেল মোমেন হিসেবে গণ্য হবেন, যখন পৃথিবীর যাবতীয় বস্তু এমনকি পরিবার পরিজন ও নিজের জান থেকেও প্রিয় নবী সা. কে বেশি ভালোবাসতে পারবেন। ইসলামের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ফকির বা দরবেশ হযরতে সাহাবায়ে কেরাম রা. হুজুর সা. কে তাদের মা-বাবা, এমনকি স্ত্রী-পুত্র ও নিজের জান থেকেও বেশি ভালোবাসতেন। এ ব্যাপারে যিনি যতখানি বেশি ভালোবাসতে পারবেন তিনি ততো বেশি ওলি দরবেশ হিসেবে আল্লাহর কাছে পরিগণিত হবেন। কেয়ামত পর্যন্ত আগত কোন মানুষই অলিয়ে কামেল বা খাঁটি ফকির দরবেশ হতে পারবে না, যতক্ষণ না হুজুর সা. কে সব জিনিসের ওপর প্রাধান্য দেবে। আর এই নবীপ্রেম শুধু মুখের শ্লোগান কিংবা কাগজে আর দেয়ালের গায়ে “আশেকে রাসূল সা.” শব্দমালা লেখার মাধ্যমে হয় না। এই প্রেম হচ্ছে, অন্তরের গভীরের একটি অনুরাগ ও প্রেরণা, যা মানুষকে সবকাজে নবীর আনুগত্যে অনুগত হতে বাধ্য করতে থাকে। তাই চলনে বলনে কাজে-কর্মে, লেনদেনে, অর্থাৎ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নবীর সুন্নতকে যে যতো বেশি আঁকড়ে ধরতে পারবে, তিনিই হবেন নবীপ্রেমের সত্যিকারের আশেকে রাসূল সা.। আসুন আমরা সকলেই আমাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে নবীয়ে পাক সা. এর সুন্নতকে সমুন্নত রাখতে সচেষ্ট হই।

দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ট্যাগ:

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
আটিগ্রাম মাঠে ঈদের সন্ধ্যায় মানুষের ভিড়, পুলিশের দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রশংসনীয় মিরপুরে সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল হক আর নেই এডভোকেট নুরুল ইসলাম দুলাল আর পৃথিবীতে নেই শেরপুরে ৭ গ্রামে আগাম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় সেনা অভিযানে সন্ত্রাসী লিপটন ও তার তিন সহযোগী আটক ‘বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য’ দক্ষিণ চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী ডাকাত শাহিন রামু সেনাবাহিনীর হাতে অস্ত্র ও মাদক সহ আটক কুষ্টিয়া বাসীকে ঈদ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কাজল মাজমাদার খোলা ট্রাক-পিকআপে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে মানুষ দুই ভাতিজিকে কুপিয়ে হত্যা, ঘাতক চাচা গ্রেপ্তার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি রেড ক্রসে চাকরির সুযোগ, আবেদন করুন আজই মিরপুরে জামায়াত ইসলামী থেকে উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা মিরপুরে পুলিশের অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত দুই ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি গ্রেপ্তার বাবার সঙ্গে গরু বিক্রি করতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ফয়সালের এবার ঢাকাবাসীকে নিয়ে নিজেই শপথ পড়ার ঘোষণা ইশরাকের ফারুকের মনোনয়ন বাতিল ও আমিনুলের মনোনয়ন কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট নিখোঁজ সংবাদ জাপানের সহযোগিতায় কুষ্টিয়াসহ চার জেলার মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম শুরু মেহেরপুর মুজিবনগরে ১১০০ পিস ইয়াবাসহ ১ জন আটক