নাজাত লাভের দিন শুরু – দৈনিক গণঅধিকার

নিউজ ডেক্স
প্রকাশিতঃ ১৩ এপ্রিল, ২০২৩
সময়ঃ ৫:১৫ পূর্বাহ্ণ

আরও খবর

ইসলামের দৃষ্টিতে বাজেট

যেসব কারণে রোজার ক্ষতি হয় না

কুরআনের সপ্তম পারায় যা যা আলোচনা হয়েছে

দেশ ও সংস্কৃতি ভেদে রমজান মাসে সেহরি ও ইফতারে খাবারের ধরন ভিন্ন হয়ে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশে ভাজাপোড়া খাবার বেশ প্রচলিত, যা সাধারণত খুব একটা স্বাস্থ্যকর হয় না। বেশিরভাগ রোজাদারের ইফতারে তেলে ভাজা এবং সেহরিতে ভারী খাবারের প্রাধান্য থাকে। জনস্বাস্থ্যবিদ ও পুষ্টিবিদদের মতে, অস্বাস্থ্যকর সেহরি ও ইফতার নানা রোগ-ব্যাধির ঝুঁকি বাড়ায়। ফলে এ জাতীয় খাবার পরিহার করা উচিত। তাদের পরামর্শ-দিনভর রোজা রেখে শরীরে যে শক্তি ও পুষ্টির চাহিদা থাকে তা পূরণে সেহরি ও ইফতারে এমন খাবার খেতে হবে যেগুলো প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ। একই সঙ্গে যথেষ্ট পানি পানে গুরুত্ব দিতে হবে। সাধারণত রমজানে সেহরি ও ইফতারকে কেন্দ্র করে বাহারি খাবার বিক্রি বেড়ে যায়। মৌসুমি ব্যবসায়ীদের খোলা বাজারে অস্বাস্থ্যকর ও তেলে ভাজা মুখরোচক খাবার বিক্রির ধুম পড়ে। বেগুনি, পিঁয়াজু, জিলাপি, আলুর চপ, ছোলা, সবজি চপ, বুন্দিয়া ছাড়াও স্পেশাল আইটেম হিসাবে হালিম বিক্রির হাঁকডাক চলে। বিশেষ করে পুরান ঢাকার চকবাজারে ইফতার, সেহরির জন্য তৈরি অতিরিক্ত তেল ও মসলাযুক্ত গুরুপাক খাবার যেন দেশীয় সংস্কৃতি তথা ঐতিহ্যের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকের খাদ্য তালিকায় প্রসেস ফুড কিংবা ফাস্টফুডও যুক্ত হতে দেখা যায়। অনেকে খোলা বাজারে তৈরি অস্বাস্থ্যকর শরবত, জুস, কোমল পানীয় পানে তৃপ্তির ঢেকুর তোলেন। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সারা দিন রোজা রাখার পর ভাজা-পোড়া খাবার গ্রহণে স্বাভাবিকভাবেই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি সৃষ্টি করতে পারে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি ভাজা-পোড়া খাবারগুলো শরীরের শিরা-ধমনিতে চর্বির পুরুত্ব বাড়িয়ে দেয়। এতে বুকে ব্যথা, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ে। খোলামেলা নোংরা পরিবেশে তৈরি ও বিক্রি হওয়া খাবারে ডায়রিয়ার ঝুঁকি থাকে। দীর্ঘক্ষণ রোজা রেখে শরীরে এমনিতেই পানির ঘাটতি থাকে। অনেকে ইফতারে অতিরিক্ত চিনিযুক্ত শরবত, কোমল পানীয় কিংবা বাজারের প্যাকেটজাত শরবত পান করেন। কেউ ইফতার শেষে চা, কফি, অ্যালকোহলও পান করেন। কেউ মিষ্টি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে থাকেন। অতিরিক্ত চিনিযুক্ত শরবত খেলে কোষরে পানি শুষে নেয়, শরীর পানিশূন্য হয়ে পড়ে। ফলে অবসাদ, অতিরিক্ত ক্লান্তি কিংবা তীব্র মাথাব্যথা হতে পারে। যারা ওজনাধিক্যে ভুগছেন তারা চিনিযুক্ত শরবত খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা খুব কঠিন হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, রোজায় অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার খেলে ট্রান্সফ্যাট বেড়ে যেতে পারে। এতে অ্যাসিডিটি, গ্যাসের সমস্যা, কনস্টিপেশন (কোষ্ঠকাঠিন্য) ও আলসার হতে পারে। রোজা রেখে একাধিক ডাল ও ডাল জাতীয় খাবার খেলে শরীরে ইউরিক এসিড বাড়ে। কিডনির ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে, রক্তের ক্রিয়েটিনিন বেড়ে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, রমজান মাসে আমাদের দেশীয় সংস্কৃতিতে কিছু খাদ্যাভাস আছে। বিক্রেতারা রাস্তাঘাটের পাশে তেলে ভাজাসহ নানা পদের মিষ্টিজাতীয় ও ভারী খাবারের পসরা সাজিয়ে বসেন। এগুলো খাওয়ায় নিষেধ নেই, তবে বাইরে খাবার না খেয়ে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে ঘরে তৈরি করে পরিমিতভাবে খাওয়া উত্তম। সেহরির ক্ষেত্রেও একই পন্থা অবলম্বন করা উচিত। এক্ষেত্রে ডায়াবেটিস রোগীরা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়েট চার্ট মেনে চলবেন। ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিনিয়র পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা বলেন, প্রায় ১৫ থেকে ১৬ ঘণ্টা রোজা রাখায় শরীরে ইলেকট্রোলাইটস ইমব্যালান্স হয়। ফলে ইফতারে ট্র্যাডিশনাল ও মিষ্টি জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করলে শরীরের রক্তে সুগারের পরিমাণ বেড়ে যায়। এতে বুক ধড়ফড়, অতিরিক্ত ঘাম ঝরা, মাথাঘোরা, হাইপোগ্লাইসোমিয়া (রক্তে গ্লুকোজ বা শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কমে যাওয়া) হতে পারে। বিশেষ করে হার্ট ও ডায়াবেটিস রোগীরা অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। তিনি বলেন, ইফতারে ডাবের পানি পানে শরীরে ইলেকট্রোলাইটস ঘাটতি পূরণ করে সাহায্য করে। অনেকে পলিথিনে ভরে ডাবের পানি কেনেন। ফুডগ্রেডহীন পলিথিনে থাকা প্লাস্টিক ন্যানো পার্টিকেল পানির কার্যকারিতা একেবারেই নষ্ট করে ফেলে। ওই পানি পানে ক্যানসার, অটিজমসহ বিভিন্ন ইমিউনোলজিক্যাল ডিজঅর্ডারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সেহরিতে কী খাবেন : পুষ্টিবিদদের মতে, সেহরি হতে হবে সুপাচ্য, সহজে হজমযোগ্য, পর্যাপ্ত ক্যালরি সমৃদ্ধ সুষম খাবারের সমন্বয়। খাদ্য তালিকায় সব গ্রুপের খাবার থাকতে হবে যেমন-প্রোটিন, শর্করা, ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারেলযুক্ত খাবার ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার জাতীয় খাবার। সম্ভব হলে লাল চালের ভাত কিংবা লাল আটার রুটি খেতে পারলে ভালো। শরীরে ভিটামিন ও মিনারেলস পাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে তাজা শাক-সবজি ও ফলমূল রাখতে হবে। ইফতারে খাবার কেমন হবে : ইফতারে অবশ্যই একটি অথবা দুটি খেজুর খাওয়া উচিত। খেজুরে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলস এবং যথেষ্ট পরিমাণে ডাইটারি ফাইবার। খেজুরের ইনস্ট্যান্ট সুগার বা চিনি ক্লান্তি দূর করে। স্বাভাবিক পানি ও পানি জাতীয় খাবার, দই, চিড়া, কলা, সবজি খিচুড়ি খাওয়া যেতে পারে। শসা কুচি, গাজর, টমেটো, ধনেপাতা, পুদিনাপাতা ও সরিষার তেল দিয়ে সালাদ করে খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া মৌসুমি তাজা ও মৌসুমি ফল গ্রহণে প্রাধান্য দেওয়া উচিত।

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে রোজা শুরু শনিবার

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে বায়তুল মোকাররমে খতমে নবুওয়তের সমাবেশ

জান্নাত লাভে মুমিনের আত্মত্যাগ

নাজাত লাভের দিন শুরু

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৩ এপ্রিল, ২০২৩ | ৫:১৫
পবিত্র মাহে রমজানের প্রথম ১০ দিন রহমতের, মধ্যবর্তী ১০ দিন মাগফেরাতের এবং শেষাংশ হচ্ছে জাহান্নাম থেকে মুক্তি তথা নাজাতের দশক। রহমত, বরকতের বার্তা দিয়ে যার শুরু, মাগফেরাত তথা ক্ষমাপ্রাপ্তির নিশ্চয়তা যার মধ্যাংশে, তারই ধারাবাহিকতায় দোজখের অনলকুণ্ড থেকে পরিত্রাণ তথা সামগ্রিক নাজাত লাভের খোশ খবর রয়েছে এর শেষাংশে। আমরা আজ পবিত্র রমজানের ২১তম দিবস থেকে সেই প্রত্যাশিত সময় অতিক্রম করছি। আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে মানুষ সৃষ্টি করে মহান রব আমাদের জীবনযাপনের উপযুক্ত নির্দেশনাও প্রদান করেছেন। পাপ-পুণ্যের অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণের পরিপ্রেক্ষিতে বেহেশত আর দোজখে মানুষের জন্য চিরনিবাসের ব্যবস্থা করা হবে। কোনো ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কাজের হিসাবও বাদ যাবে না অন্তিম বিচারে। কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করলে তা দেখতে পাবে এবং কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম করলে তাও দেখতে পাবে। কিন্তু যখনই কোনো ব্যক্তির অসৎকর্মের পাল্লা ভারী হয়ে যাবে, তারই আবাসস্থল হিসেবে জাহান্নাম নির্ধারিত হবে। বস্তুত আমরা কেউ তা চাই না। সুতরাং, রমজানের এই শেষ দশক আমাদের দ্বারে সমুপস্থিত সেই জাহান্নাম থেকে মুক্তির বার্তা নিয়ে; সিয়াম সাধনার এই বরকতমণ্ডিত সময়ে বেশ কিছু আমলের মাধ্যমে আমরা দোজখের অগ্নি থেকে পরিত্রাণের সুযোগ লাভ করতে পারি। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী, জাহান্নাম থেকে পরিত্রাণের কর্মপ্রক্রিয়াগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো– পরনিন্দা-পরচর্চা থেকে দূরে থাকা, প্রতিদিন তাকবির, তাহমিদ, তাহলিল ও তাসবিহ পাঠ করা, সালাতে মনোযোগী হওয়া, বেশি বেশি করে মহান রবের বিশালত্বের স্বীকৃতি প্রদান করা, দান-খয়রাতে অভ্যস্ত হওয়া, মানুষের সঙ্গে সর্বোত্তম ব্যবহার করা, পাপাচার থেকে দৃষ্টিকে সংযত রাখা, ফরজ রোজার পাশাপাশি নফল রোজা পালন করা, কন্যাসন্তানের উত্তম প্রতিপালন ও জাহান্নাম থেকে মুক্তির জন্য মহান আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করা। মহানবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহুম্মা আজিরনা মিনান্নার’– এই দোয়া যে অধিক পরিমাণে পাঠ করবে, সে দোজখ থেকে নাজাত লাভ করবে। মহান প্রভুর দরবারে অধিক হারে জান্নাতের প্রত্যাশা ও প্রার্থনার পাশাপাশি জাহান্নামের শাস্তি থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সবসময় দোয়া করা উচিত। তারাবির নামাজ শেষে আমরা মহান আল্লাহর কাছে মোনাজাতে বলি, ‘আল্লাহুম্মা আন্না নাসআলুকাল জান্নাতা ওয়া নাউজুবিকা মিনান্নার ইয়া খালিকাল জান্নাতি ওয়ান্নার।’ অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমরা তোমার কাছে জান্নাতের প্রত্যাশা করি এবং জাহান্নাম থেকে পানাহ চাই; ওহে জান্নাত এবং জাহান্নামের সৃষ্টিকর্তা পরম রব, তুমি আমাদের প্রার্থনা কবুল করো। আমরা এভাবেও মহান আল্লাহর কাছে মিনতি করতে পারি, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিন আযাবিল ক্বাবর ওয়া মিন আযাবি জাহান্নাম ওয়া মিন ফিতনাতিল মাহয়া ওয়াল মামাত ওয়া মিন শাররিল ফিতনাতিল মাসিহিদ্‌ দাজ্জাল।’ অর্থাৎ হে আল্লাহ! কবরের আজাব থেকে তুমি আমাকে রক্ষা করো, একইভাবে জাহান্নামের শাস্তি এবং জীবন-মৃত্যুর বিপর্যয় থেকে বাঁচাও এবং দাজ্জালের ফেতনা থেকেও রক্ষা করো। উম্মুল মুমেনিন হজরত আয়শা (রা.) বলেন– রাসুল (সা.) রমজানের শেষ দশকে অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে অধিক পরিমাণে ইবাদতে মনোনিবেশ করতেন। তিনি নিজে রাত জাগরণ করতেন এবং পরিবারের সদস্যদেরও জাগিয়ে দিতেন। এহেন মনোযোগের অন্যতম কারণ ছিল, এই শেষ ১০ দিনগুলোর কোনো এক বেজোড় রাতে সহস্র মাসের চেয়েও অধিক বরকতের মহিমান্বিত শবেকদর রয়েছে; কদরের পবিত্র রজনীতে পরম রবের বন্দেগির মাধ্যমে অভীষ্ট লক্ষ্য হলো জাহান্নাম থেকে মুক্তি। এমনকি মহানবী (সা.) এই ১০ দিন মসজিদে নিরবচ্ছিন্ন কাটাতেন এবং অন্যদেরও এ বিষয়ে উৎসাহ ও পরামর্শ দিতেন। মূলত রমজানের শেষ ১০ দিনের বরকত উম্মতে মোহাম্মদির (সা.) জন্য বিরাট এক প্রাপ্তি; যা অন্য কোনো উম্মতের ভাগ্যে জোটেনি। তাই নাজাত প্রাপ্তির মোক্ষম সময় পেয়েও যারা সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি, তাদের চেয়ে দুর্ভাগা-হতভাগ্য আর নেই। সে কারণেই মহানবী (সা.) বলেছেন– যে ব্যক্তি মাহে রমজানকে পেল এবং এর বরকতে নিজের গোনাহগুলো ক্ষমা করাতে পারেনি, সে ধ্বংস হয়ে যাক। আমরা নাজাত পেতে চাই, পরম রবের বিরাগভাজন হতে চাই না। তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে জীবনে সফল হতে চাই। আল্লাহ বলেন– ‘ফামান যুহযিহা আনিন্নার ওয়া উদখিলাল জান্নাতা ফাকাদ ফাযা।’ অর্থাৎ সেই প্রকৃত সফল, যে জাহান্নাম থেকে দূরে রয়েছে এবং জান্নাতে প্রবিষ্ট হয়েছে। আমরা জাহান্নামের ভয়াবহ অগ্নিতে প্রজ্বলিত হতে চাই না, বরং বরকতময় মাহে রমজানের চলমান শেষাংশে একনিষ্ঠ চিত্তে, নিরবচ্ছিন্ন ও গভীর মনোযোগের সঙ্গে পরম প্রভুর ইবাদতের মাধ্যমে জাহান্নাম থেকে নাজাত পেতে চাই। তাই আসুন, বেশি বেশি করে পাঠ করি ‘আল্লাহুম্মা আজিরনা মিনান্নার।’ হে আল্লাহ! জাহান্নামের আগুন থেকে তুমি আমাদের রক্ষা করো। চেয়ারম্যান, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ট্যাগ:

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
আটিগ্রাম মাঠে ঈদের সন্ধ্যায় মানুষের ভিড়, পুলিশের দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রশংসনীয় মিরপুরে সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল হক আর নেই এডভোকেট নুরুল ইসলাম দুলাল আর পৃথিবীতে নেই শেরপুরে ৭ গ্রামে আগাম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় সেনা অভিযানে সন্ত্রাসী লিপটন ও তার তিন সহযোগী আটক ‘বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য’ দক্ষিণ চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী ডাকাত শাহিন রামু সেনাবাহিনীর হাতে অস্ত্র ও মাদক সহ আটক কুষ্টিয়া বাসীকে ঈদ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কাজল মাজমাদার খোলা ট্রাক-পিকআপে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে মানুষ দুই ভাতিজিকে কুপিয়ে হত্যা, ঘাতক চাচা গ্রেপ্তার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি রেড ক্রসে চাকরির সুযোগ, আবেদন করুন আজই মিরপুরে জামায়াত ইসলামী থেকে উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা মিরপুরে পুলিশের অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত দুই ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি গ্রেপ্তার বাবার সঙ্গে গরু বিক্রি করতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ফয়সালের এবার ঢাকাবাসীকে নিয়ে নিজেই শপথ পড়ার ঘোষণা ইশরাকের ফারুকের মনোনয়ন বাতিল ও আমিনুলের মনোনয়ন কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট নিখোঁজ সংবাদ জাপানের সহযোগিতায় কুষ্টিয়াসহ চার জেলার মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম শুরু মেহেরপুর মুজিবনগরে ১১০০ পিস ইয়াবাসহ ১ জন আটক