
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঈশ্বরদীতে টানা ৪০ দিন মসজিদে নামাজ পড়ে বাইসাইকেল উপহার পেলেন শিক্ষার্থীরা

মাহফিলে পদদলিত হয়ে আহত ৩০

একদল যায়, আরেক দল এসে লুটে খায়

রূপপুরে গ্রিনসিটির ৪ তলা থেকে লাফ দিয়ে রুশ নারীর আত্মহত্যা

কুষ্টিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে অস্ত্র-বোমা উদ্ধার

মধুখালীতে সাংবাদিকের বাবা-মাসহ ৩ জনকে কুপিয়ে জখম

আজও পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ
চুয়াডাঙ্গা চেম্বার অব কমার্সে ৪১৪ ভোটার আপত্তির নিষ্পত্তি

চুয়াডাঙ্গা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির আসন্ন দ্বি-বার্ষিক সাধারণ নির্বাচনের প্রকাশিত খসড়া ভোটার তালিকার ওপর আপত্তি শুনানি এবং নিষ্পত্তি হয়েছে। ৯৪৯ জন ভোটারের মধ্যে ১২০ জন ভোটারকে অবৈধ ঘোষণা করেছে আপিল বোর্ড। বৃহস্পতিবার (৬ জুন) রাত ১০টা পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ভবন মিলনায়তনে এ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানিতে অভিযোগকারী এবং তাদের পক্ষে প্যানেল আইনজীবীরা অংশ নেন। এর আগে কয়েকজন সাধারণ সদস্য খসড়া ভোটার তালিকার ৪১৪ জন ভোটারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দেন। তবে শেষ পর্যন্ত আপিল বোর্ড ১০৫ জন সাধারণ সদস্য ও ১৫ জন সহযোগী সদস্যকে বাতিল ঘোষণা করেন।
জানা যায়, চুয়াডাঙ্গা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির আসন্ন দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী বৃহস্পতিবার আপত্তি শুনানি ও নিষ্পত্তি করার নির্ধারিত দিন ছিলো। এদিন বিকেল ৫ টায় নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা আপিল বোর্ড বসে চেম্বার ভবন মিলনায়তনে। নির্ধারিত সময়ে অভিযোগকারী ও সম্ভাব্য প্রার্থীরা আপিল বোর্ডের শুনানিতে অংশ নেন। শুনানি করেন তিন সদস্যের আপিল বোর্ডের চেয়্যারম্যান অ্যাডভোকেট এমএম শাহজাহান মুকুল, সদস্য অ্যাডভোকেট আকসিজুল ইসলাম রতন ও অ্যাডভোকেট তসলিম উদ্দীন ফিরোজ। খসড়া ভোটার তালিকার ৬৯৯ জন সাধারণ ভোটারের মধ্যে আপত্তি থাকা ২৬৭ জন ও ২৫০ জন সহযোগী ভোটারের মধ্যে আপত্তি থাকা ১৪৭ জনসহ মোট ৪১৪ জন ভোটারের প্রত্যেকের কাগজপত্র নিয়ে পুনরায় যাচাই-বাছাই করা হয়।
আপিল বোর্ডের চেয়্যারম্যান অ্যাডভোকেট এমএম শাহজাহান মুকুল বলেন, বাদ যাওয়া সদস্যরা আবারও আপিল করতে পারবে কিনা সেটা আমরা বলতে পারবো না। আপিল বোর্ডের দায়িত্ব শুক্রবার ৭ জুন শেষ হবে। তবে নতুন করে কোনো অভিযোগ বা কোনো কার্যক্রম নেয়া বা দেয়ার এখতিয়ার আমাদের নেই। নির্বাচন কমিশন যে কাজগুলো করবে সেই কাজের পছন্দ-অপছন্দের বিষয়গুলো আপিল বোর্ডের কাছে আপত্তি আকারে উপস্থাপন করলে, সেটির সমাধান করাই আপিল বোর্ডের কাজ। বাতিল হওয়াদের বেশির ভাগের কারো কারো ট্রেড লাইসেন্স, কারো কারো টিন সার্টিফিকেট যথাযথ না থাকায় তাদেরকে বাতিল করা হয়েছে। আমাদের কাছে আর কোনো সুযোগ নেই। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে কি নেই, এটা আপিল বোর্ডের কাছে বিবেচ্য বিষয় নয়। আমাদের কাছে দেখার বিষয় যথাযথভাবে টিন সার্টিফিকেট ও ট্রেড লাইসেন্স আছে কিনা। প্রতিষ্ঠান আছে কি নেই, সেটা ট্রেড লাইসেন্স প্রদানকারীর দেখার বিষয়।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।