
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি

নির্বাচন ইস্যুতে সরকার ও বিএনপির দূরত্ব কি তিক্ততার দিকে যাচ্ছে?

ভিপি নুরকে নিয়ে ডিএনসিসির অভিযোগ সত্য নয়: গণঅধিকার পরিষদ

‘বিতর্কিত উপদেষ্টাদের’ পদত্যাগে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ইশরাকের

নির্বাচন বিলম্বিত হলে অস্থিরতা বাড়বে: আমির খসরু

‘দিল্লীর গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়’

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে নতুন জোটের আত্মপ্রকাশ, রয়েছে যেসব সংগঠন
বিএনপির সমাবেশে ছাত্রদল-যুবদলের সংঘর্ষ

রাজধানীর নয়াপল্টনে সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে মহাসমাবেশ করেছে বিএনপি। সমাবেশে রাজধানী ঢাকার সব প্রবেশ মুখে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে দলটি। কিন্তু সমাবেশ শেষ হতে না হতেই সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে বিএনপির দুপক্ষ। এ সময় বাঁশ দিয়ে একে-অপরকে মারধরের ঘটনা ঘটে।
সমাবেশ শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের কর্মসূচি ঘোষণার পরপর মঞ্চের পাশেই ছাত্রদল-যুবদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। কিছুক্ষণের মধ্যেই কেন্দ্রীয় নেতারা বিষয়টির মধ্যস্থতা করেন। তবে কি কারণে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে সেটি জানা যায়নি।
এ বিষয়ে ছাত্রদলের এক নেতা জানান, মহাসমাবেশে লাখ লাখ মানুষের সমাগম ঘটেছে। রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে নেতাকর্মীরা সকাল থেকেই পার্টি অফিসের সামনে অবস্থান নেন। কোনো কারণে ভুল-বুঝাবুঝি থেকে মেজাজ হারিয়ে বাকবিতণ্ডা ঘটতে পারে। তবে আমরা যে একদফার আন্দোলনে নেমেছি, সেই দাবিতে আমরা অটল আছি। এই সরকারকে বিদায় নিতে হবে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে।
শুক্রবার বেলা সোয়া দুইটার দিকে মহাসমাবেশটি শুরু হয়। মহাসমাবেশের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করেন ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা শাহ মোহাম্মদ নেসারুল হক। মহাসমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এতে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। সঞ্চালনা করেন ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান ও আব্দুস সালাম।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।