
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ-মেঘালয় করিডোর চান সাংমা

সীমান্তে ফের বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করল বিএসএফ

আসন্ন নির্বাচনে বিএনপি প্রত্যাশিতভাবে ক্ষমতায় আসবে: এএফপি

ঢাকা মেডিকেল থেকে হিজবুত তাহরীর চার সদস্য আটক

সাংবাদিক ও মানবাধিকার সুরক্ষা কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ

নারীর নিরাপত্তা ও সাইবার সুরক্ষার দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ শনিবার

পুঠিয়া যেন প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শনের রাজধানী
শুরু হতে যাচ্ছে গেদে-দর্শনা অত্যাধুনিক স্থলবন্দরের নির্মাণকাজ

ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশের মাঝে কাঁটাতারের বেড়া থাকলেও দুই দেশের সংস্কৃতি, আন্তরিকতা, সৌভ্রাতৃত্ববোধসহ বাণিজ্যিক আদান-প্রদানে এতটুকু ঘাটতি পড়েনি কোনদিন।
বাংলাদেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার গেদে রেলপথে ট্রেন চলাচল চালু থাকলেও স্থলবন্দর তৈরি করার ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনা চলছিল দুই দেশের সরকারের পক্ষ থেকে বেশ কিছু দিন ধরে। তবে ভারত সরকারের আর্থিক অনুমোদনের সবুজ সংকেত পাওয়ার পর এবার শুধু শুরুর অপেক্ষা। কাজটিকে দ্রুত ত্বরান্বিত করার গতি আনতে সেতু বন্ধনে বিশেষ ভূমিকা নিলেন রানাঘাট তপশিলি সংরক্ষিত লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার। তিনি তার নিজের সাংসদ কোটার তহবিল থেকে অর্থ বরাদ্দের ঘোষণা দিয়েছেন। এই রাস্তা হয়ে যাওয়ার পরেই, বন্দর নির্মাণের যাবতীয় কাজকর্ম শুরু করবে কেন্দ্রীয় সরকার।
শুরু হতে যাচ্ছে গেদে-দর্শনা অত্যাধুনিক স্থলবন্দরের কাজ
সোমবার (২৩ এপ্রিল) গেদে সীমান্তের এই অনুষ্ঠানে বিডিআর এবং বিএসএফ, দুই দেশের প্রশাসনিক কর্মকর্তা, কৃষ্ণগঞ্জ ব্লকের বিডিও এবং সাংসদ জগন্নাথ সরকার নিজেসহ বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরের একাধিক কর্মকর্তার উপস্থিতিতে আলোচনার মধ্য দিয়ে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো।
উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বনগাঁ পেট্রোপল সড়কপথে বাণিজ্যিক পণ্য আদান-প্রদানে বেশ চাপ বাড়ছিল। পণ্য পরিবহনের জন্য ট্রেনের বিকল্প হিসেবে পেট্রাপোল স্থলবন্দরের ওপর নির্ভর করতে হয় দুই দেশের ব্যবসায়ীদের। তবে দুই দেশের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় অল্প দিনের মধ্যেই বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে এই সমস্যার অবসান ঘটতে চলেছে।
আলোচনায় জানা গেছে, বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে ৯০ বিলিয়ন অর্থ মঞ্জুর করেছে। ভারতও অনুসন্ধান পর্ব শেষ করে ডিজাইন প্রস্তুত করেছে। তবে এখনও অর্থ মঞ্জুর করেনি। কাজে গতি আনতে সাংসদ জগন্নাথ সরকার তার নিজের সাংসদ তহবিল থেকে অর্থ অনুমোদন করে কাজের সূচনা করলেন। দ্রুত কাজ সম্পন্নের জন্য প্রয়োজনীয় চৌদ্দ ফুট চওড়া ৮৫০ মিটার আপ এবং ২৭৫ মিটার ডাউন দুটি রাস্তা নির্মাণের অর্থ মঞ্জুর করেছেন সাংসদ।
জগন্নাথ সরকার আশাবাদী, তার সাংসদ তহবিলের কাজ শুরু হতে হতেই কেন্দ্রীয় অর্থ মঞ্জুর হয়ে যাবে। তিনি বিষয়টি নিজে তদারকি করবেন বলে সবাইকে অবগত করেছেন।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।