
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি

নির্বাচন ইস্যুতে সরকার ও বিএনপির দূরত্ব কি তিক্ততার দিকে যাচ্ছে?

ভিপি নুরকে নিয়ে ডিএনসিসির অভিযোগ সত্য নয়: গণঅধিকার পরিষদ

‘বিতর্কিত উপদেষ্টাদের’ পদত্যাগে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ইশরাকের

নির্বাচন বিলম্বিত হলে অস্থিরতা বাড়বে: আমির খসরু

‘দিল্লীর গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়’

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে নতুন জোটের আত্মপ্রকাশ, রয়েছে যেসব সংগঠন
নির্বাচনে বিএনপি ডাকলে দেশে ফিরবেন মেজর ডালিম, রাশেদরা?

দেশের ১৭ বছরের স্বৈরশাসনের পর ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্কারের পথে হাঁটছে। রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা চাইছে। খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কারণে, ধারণা করা হচ্ছে, বিএনপির নেতৃত্ব তুলে নিতে পারেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যিনি হতে পারেন বাংলাদেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন এই সম্ভাবনার সুরে কথা বলেছেন। ক্ষমতায় আসতে যাওয়া এই দলটি পনের আগস্ট খুন করা সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের দলে পার্টিসিপেট করতে বললে তারা দেশে ফিরবেন কিনা প্রশ্ন রাখেন। দুটি শর্ত রেখে এর উত্তর দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট কর্নেল অবসরপ্রাপ্ত এম রাশেদ চৌধুরী বীরপ্রতীক। সাংবাদিক ইলিয়াস বলেন, আমরা যতটুকু জানি যে, সামনে তারেক রহমান ইজ নেক্সট প্রধানমন্ত্রী, আমাদের সেই দল ক্ষমতায় আসছে। মানে এই দল যদি চায় আপনি বা মেজর ডালিম যারা আছেন, যদি এরকম বলে যে পার্টিসিপেট করার জন্য করবেন কিনা? শুক্রবার রাতে ইলিয়াস হোসেনের লাইভে যুক্ত হয়ে সাবেক সামরিক কর্মকর্তা রাশেদ চৌধুরী বলেন, বিএনপি আমাদের স্বাগত জানালে আমরা অবশ্যই যাব। যে কোন দল, বিএনপি বা সরকার বা ছাত্রজনতা আমাদেরকে স্বাগত জানালে আমরা দেশে ফিরে আসব। তিনি মনে করেন, এখনও তাদের দেশকে অনেক কিছু দেওয়ার আছে। রাশেদ জানান, বিএনপির মাধ্যমে যদি আমরা যাই ও যদি আমাদেরকে স্বাগত জানায় অবশ্যই যাব। দেশে ফেরার জন্য দুটি শর্ত রেখে রাশেদ চৌধুরী বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে যে দুটি কনভিকশন রয়েছে, একটি মুজিব হত্যার বিচার, অন্যটি জেল হত্যা। এই দুটি মামলা তুলে নিতে হবে। যদি এগুলো না উঠানো হয় তবে দেশে ফিরলে আমাদের ধরে ফেলবে। বিডিআর হত্যার সব অভিযোগ নাকচ করে দেওয়া হচ্ছে। তবে পনেরোই আগস্টের কাহিনী কেন নয় প্রশ্ন রেখে রাশেদ চৌধুরী বলেন, পনের আগস্টের বিচার ছিল পুরোপুরি একটি প্রহসন। সেখানে কোনো সঠিক ডিফেন্স ছিল না। চাপ প্রয়োগ করে জোরপূর্বক সাক্ষী তৈরি করা হয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে সেখানে কোনো সঠিক বিচার হয়নি। দলীয় স্বার্থে বিচারকার্য চালানো হয়েছে, যেখানে দলীয় জজ এবং উকিলদের মাধ্যমে কাহিনী তৈরি করে একপেশে রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
দৈনিক গণঅধিকার সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।